সঞ্জয় দত্তের প্রথম স্ত্রী রিচা শর্মা ১৯৯৬-এ ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তাঁদের এক মেয়ে, নাম ত্রিশলা। এর পরে ২০০৮-এ মান্যতাকে বিয়ে করেন সঞ্জয়। ত্রিশলার চেয়ে সঞ্জয়ের স্ত্রী মান্যতা মাত্র নয় বছরের বড়।
হেমা মালিনী এবং ধর্মেন্দ্রর প্রেম কাহিনি তো সবারই জানা। ধর্মেন্দ্রর প্রথম পক্ষের বড় ছেলে সানি দেওলের চেয়ে ‘ড্রিমগার্ল’ হেমা মাত্র ৯ বছরের বড়। হেমা জন্মেছিলেন ১৯৪৮-এ। আর সানি দেওল ১৯৫৭ সালে, তার ঠিক নয় বছর পর।
কবীর বেদীর দ্বিতীয় স্ত্রী প্রবীণ দুসাঞ্জ। তিনি তাঁর সৎ মেয়ে পূজা বেদীর চেয়ে পাঁচ বছরের ছোট। পূজা জন্মেছিলেন ১৯৭০-এ। আর প্রবীণের জন্ম ১৯৭৫-এ।
২০০৫ সালে আমির খান তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী কিরণ রাওকে বিয়ে করেন। কিরণ আমিরের প্রথম সন্তান জুনেইদের চেয়ে ২০ বছরের বড়।
মহেশ ভট্টের বড় মেয়ে পূজা ভট্টের চেয়ে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী সোনি রাজদান ১৬ বছরের বড়। তাঁদের মধ্যে বয়সের এতটা ফারাক হওয়া স্বত্ত্বেও তাঁরা একে অপরের সঙ্গে বন্ধুর মতো মেশেন।
বলিউডে কান পাতলেই শোনা যায় অর্জুন কপূর এবং তাঁর সৎ মা শ্রীদেবী কেউই একে অপরের মুখ দেখেন না। অর্জুনের কাছে শ্রীদেবী শুধুমাত্র তাঁর বাবা বনি কপূরের স্ত্রী। শ্রীদেবী অর্জুনের চেয়ে ১৮ বছরের বড়।
সইফ আলি খান এবং করিনা কপূর খানের মধ্যে বয়সের ফারাক অনেকটাই। কিন্তু জানেন কি বেবো সইফের প্রথম পক্ষের মেয়ে সারা আলি খানের চেয়ে মাত্র ১৩ বছরের বড়।