Uorfi Javed

মন্দিরে উর্ফী! মাথায় ওড়না জড়িয়ে হাঁটু গেড়ে উঠলেন সিঁড়ি বেয়ে, কী অভিজ্ঞতা হল?

এই মন্দিরের সিঁড়িতে উঠতে হয় হাঁটু গেড়ে। উর্ফীও সেই একই কায়দায় মন্দিরের সিঁড়ি দিয়ে ওঠেন। পরনে ডেনিম প্যান্ট ও টিশার্ট, মাথায় কালো একটি ওড়না জড়িয়ে নেন উর্ফী।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৫ মে ২০২৫ ১৯:২৫
Share:

মন্দিরে উর্ফী জাভেদ। ছবি: সংগৃহীত।

নেটপাড়ার আলোচনার কেন্দ্রে থাকতে ভালবাসেন উর্ফী জাভেদ। ব্যতিক্রমী ও খোলামেলা পোশাকের জন্য বার বার চর্চায় উঠে আসেন তিনি। কিন্তু এ বার অন্য কারণে ফের চর্চায় উর্ফী। আধ্যাত্মিকতা নিয়ে আগেও কথা বলেছেন তিনি। এ বার উর্ফী পৌঁছে গেলেন মুম্বইয়ের বাবুলনাথ মন্দিরে।

Advertisement

এই মন্দিরের সিঁড়িতে উঠতে হয় হাঁটু গেড়ে। উর্ফীও সেই একই কায়দায় মন্দিরের সিঁড়ি দিয়ে ওঠেন। পরনে ডেনিম প্যান্ট ও টিশার্ট, মাথায় একটি কালো ওড়না জড়িয়ে নেন উর্ফী। এই বেশেই তাঁকে মন্দিরে প্রবেশ করতে দেখা যায়। মন্দিরে যাওয়ার ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে ভাগ করে নিয়ে তিনি লেখেন, “বাবুলনাথ মন্দিরে হাঁটু গেড়ে উঠলাম। তবে অসুবিধা হচ্ছিল ওড়নার জন্য।”

এই প্রথম নয়। এর আগেও কষ্ট করে মন্দিরদর্শনের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে উর্ফী জানিয়েছিলেন, রাজস্থানের কম্বেশ্বর মহাদেব মন্দিরে পৌঁছোতে গিয়ে তাঁকে ৪০০ সিঁড়ি ভেঙে উঠতে হয়েছিল। সেই মন্দিরে প্রার্থনারত অবস্থায় ছবি তুলে ভাগ করে নিয়েছিলেন উর্ফী। এই ছবিতে এক দিকে যেমন অনুরাগীদের তরফ থেকে প্রশংসা এসেছিল, অন্য দিকে ভিন্‌ধর্মে পুজো করায় তাঁর দিকে কটাক্ষও ধেয়ে এসেছিল।

Advertisement

ধর্ম নিয়ে উর্ফী বলেছিলেন, “আমার বাবা খুবই রক্ষণশীল একজন মানুষ ছিলেন। আমার যখন ১৭ বছর বয়স, তখন তিনি আমাকে ও আমার ভাইবোনদের মায়ের কাছে রেখে ছেড়ে চলে যান। আমার মা খুবই ধার্মিক মানুষ। কিন্তু কখনওই আমার উপরে ধর্ম চাপিয়ে দেননি। আমার ভাইবোনেরা ইসলাম মেনে চলেন। আমি মানি না। কিন্তু আমাকে কখনও জোর করা হয়নি। এমনই তো হওয়া উচিত। নিজের ধর্ম কখনওই আপনি স্ত্রী-সন্তানের উপর চাপিয়ে দিতে পারেন না। মন থেকে আসা উচিত সব। তা না হলে আপনি বা আল্লাহ কেউই খুশি হবেন না।”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement