নামের আদ্যক্ষর ‘T’ হলেঃ-
১। ‘টি’ আদ্যক্ষর যুক্ত নামের জাতক জাতিককাদের জীবনে নীলাভ সবুজ, বাদামি রঙের প্রভাব খুব বেশি।
২। এরা কোন অসৎ লোকের প্ররোচনায় পড়ে ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।
৩। জীবনে জেদ কতখানি ক্ষতির কারণ হতে পারে তার প্রকৃত উদাহরণ হল এই জাতক জাতিকারা।
৪। এরা ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখে নিজের সমাজের এবং দেশের মঙ্গল হচ্ছে বলে। কিন্তু স্বপ্ন ভাঙলে দেখে সমূহ বিপদ। সমস্যাসঙ্কুল ঘটনায় সমস্ত কিছু আবৃত।
৫। এরা প্রচন্ড জেদি। সেই সঙ্গে প্রচন্ড আত্মসম্মানবোধ।
৬। এরা নিজে যা বোঝে তাই করে বসে। এর ফলে কাজের গুণাগুণ বিচার করার সময় থাকে না। ফলে ক্ষতির সম্মুখীনই বেশি হতে হয়।
৭। এদের বন্ধু-বান্ধবের মধ্যে মতলববাজদের সংখ্যা অনেক বেশি।
৮। সত্যিকারের উপকারি বন্ধু তথা পরামর্শদাতারা এদের একরোখা মনোভাবের জন্য কাছে ঘেঁষতে পারে না।
৯। এরা ভাল চাইতে গিয়ে প্রচলিত ধ্যান ধারণা, আইন শৃঙ্খলা, প্রশাসন, সাংবিধানিক কাঠামো প্রভৃতির বিরুদ্ধ জেহাদ ঘোষণা করে বসে।
১০। এঁদের সব কাজে এগিয়ে দেয় যাঁরা, বিপদের গন্ধ পেলে ফেলে রেখে পালাতে তাঁরা দ্বিধা করে না। যার ফলে সুনিয়ন্ত্রিত মতামত সম্বলিত কর্মময় জীবনের ধারা সঠিক পথে চলতে পারে না।
প্রতিকারঃ-
অশুভ প্রভাব দূর করার জন্য নীলাভ সবুজ, বাদামি রঙের ব্যবহার ভাল। সোনালি হলুদ রং ও ব্যবহার করা যেতে পারে। তাতে প্রতিকূল পরিস্থিতি অনেকটাই প্রশমিত হবে।