যে সব জাতক বা জাতিকা ২৮ আশ্বিন সোমবার, যষ্ঠীর দিন, ২৯ আশ্বিন, সপ্তমীর দিন এবং ৩০ আশ্বিন, অষ্টমীর দিন জন্মগ্রহণ করেছে তারা সকলেই সুসন্তান হবে। তেজস্বী ভাবপ্রবণ হবে। ১ কার্তিক এবং ২ কার্তিক নবমী ও দশমী তিথিতে যারা জন্মাবে তারা একটু স্বতন্ত্র হলেও বিশেষ গুণসম্পন্ন ব্যক্তিত্বের মানুষ হয়ে উঠবে বলা যায়।
এখন দেখে নেওয়া যাক মহাদশমীর দিনের নবজাতক কেমন হবেঃ
১৪২৫ সালের ২ কার্তিক, শুক্রবার, মহাদশমীর দিন যারা জন্মগ্রহণ করবে, তাদের ক্ষেত্রে শুক্র নিষ্ক্রিয়, শনি তুঙ্গী, মঙ্গল নীচস্থ, সূর্য অস্তগামী। এই অদ্ভুত গ্রহসমন্বয়ে জন্ম লগ্নটি বেশ শুভ হয়। উক্ত দিনে যে সব নবজাতক জন্মাবে তারা সমাজের একজন গণ্যমান্য হিসেবে পরিচিত হবে। চিকিৎসাশাস্ত্র বা আইনশাস্ত্র, যে কোনও গবেষণামূলক শিক্ষায় পারদর্শী হবে বলা যায়। জীবনের মধ্য বয়সে গিয়ে এরা প্রচুর অর্থোপার্জন করবে এবং ধনী ব্যক্তি রূপে সমাজে খ্যাতিলাভ করবে।
ইংরেজি মাসের ১৯ অক্টোবর। সংখ্যাতত্ত্বে দেখতে পাওয়া যায়, রবি, শুক্র, শনি ত্রিগুণাত্মক বায়ুর দ্বিতীয় ঘরের তুলা চিহ্নের সব রকম প্রভাব দ্বারা এরা চালিত হবে। তাই উক্ত দিনে যাদের জন্ম হবে তাদের জীবন শুভাশুভ মিশ্রিত হলেও শুভ ভাবই বেশি প্রকট হবে। সুপ্ত প্রতিভায় উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি ঘটতে থাকবে। তার জন্য এরা জনসমাজে সমাদৃত হবে। অর্থবান রূপে সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ হবে।
মহাদশমীর দিন যারা জন্মাবে তাদের জন্মছক দেখে নিনঃ-
মকর রাশি, শূদ্রবর্ণ, দেবারিগণ, ধনিষ্ঠা নক্ষত্র। মঙ্গলের দশা, দশমী তিথি। দুপুর ২টোর পর যারা জন্মাবে তাদের জন্মে কুম্ভ রাশি, বৈশ্যবর্ণ এবং বিকেল ৩টে ২৪ মিনিটের পর জন্মালে রাহুর দশা ভোগ হবে।