—প্রতীকী ছবি।
প্রতিযোগিতা মানেই হারা এবং জেতা থাকবে। এই মুহূর্তে হওয়া অন্যান্য নানা প্রতিযোগিতার মধ্যে সকলের নজর রয়েছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ বা আইপিএলের দিকে। ভারতীয় ক্রিকেটার ছাড়াও বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে বহু নামী ক্রিকেটারেরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। মোট ১০টি টিমের মধ্যে এই খেলা হয়। প্রত্যেক দল প্রত্যেক দলের সঙ্গে খেলে নিজেদের পারদর্শিতা প্রমাণ করে নিজেদের সেরা প্রমাণ করতে চান।
প্রতিযোগিতা মানেই চূড়ান্ত ফলের অপেক্ষা। কোন দল শ্রেষ্ঠ, অর্থাৎ বিজয়ী হবে তা জানার জন্য অধীর আগ্রহে রয়েছেন সকলে। এই বিষয়ে একটা কথা বলা খুবই প্রয়োজন, প্রতিযোগিতা হয় সমানে সমানে। অর্থাৎ, ১০টি দলের কেউই কম নয়। সকলেই প্রায় সমান সমান, চলতি কথায় বলতে গেলে উনিশ-বিশের ফারাক। ভাল খেলা, সফলতা, জয় বা চূড়ান্ত সফলতা নির্ভর করে বিশেষ কিছু বিষয়ের উপর। নির্দিষ্ট দিনে অধিনায়ক এবং অন্যান্য সহ-খেলোয়াড়দের দিনটি কেমন যাবে, সফলতার সম্ভাবনা কতটা, অর্থাৎ ওই দিন কার উপর গ্রহের প্রভাব কেমন রয়েছে তার উপর জেতা বা হারার ব্যাপারটা অনেকাংশে নির্ভর করে। যেহেতু প্রতিযোগিতা, সুতরাং প্রতিযোগীদের মধ্যে তুলনা হবেই। অর্থাৎ, দুই প্রতিযোগীর মধ্যে কার উপর শুভ গ্রহের প্রভাব বেশি সেটা দেখা দরকার। এ ক্ষেত্রে অন্যান্য সহ-খেলোয়ারের তুলনায় অধিনায়কের বিচার বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
যে কোনও প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে নীতি এবং আইন অনুযায়ী অনেক কথা বলা উচিত না, বা বলা যায় না। আইপিএলও এর ব্যতিক্রম নয়।
প্রতিযোগী দল পঞ্জাব, গুজরাট, বেঙ্গালুরু এবং মুম্বই। প্রত্যেক দলই সাবলীল ভাবে জয়ের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে। গ্রহের অবস্থান অনুযায়ী গুজরাট এবং মুম্বইয়ের তুলনায় বাকি দুই দলের বিশেষ সুবিধা প্রাপ্তির সম্ভাবনা প্রবল। গুজরাট এবং মুম্বইয়ের দলের সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণই তাদের জয়ের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। গ্রহের অবস্থান অনুযায়ী এই প্রতিযোগিতায় বেঙ্গালুরু দলের বিশেষ আনুকুল্য লাভ করার সম্ভাবনা প্রবল। সর্বোপরি দলের সমর্থকদের আন্তরিক সমর্থন দলকে জয়ের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। দেখা যাক, কোন দলের সমর্থকদের আন্তরিক সমর্থন এবং শুভকামনা সেই দলকে চূড়ান্ত সাফল্য এনে দেয়।