Astrological Remedies to Clear Debt

ঋণের চাপে জর্জরিত? আয়ভাগ্যও সঙ্গ দিচ্ছে না? সহজ কিছু টোটকা বদলে দেবে ভাগ্য

অনেক ক্ষেত্রে আবার দেখা যায় যে, কোনও কারণ ছাড়াই ঋণের বোঝা বেড়ে চলেছে। বহু চেষ্টা করেও সেই বোঝার ভার কমানো যাচ্ছে না। আপনার জন্মছকে গ্রহের খারাপ অবস্থান এর জন্য দায়ী হতে পারে।

Advertisement

বাক্‌সিদ্ধা গার্গী

শেষ আপডেট: ২৯ মে ২০২৫ ১২:২১
Share:

—প্রতীকী ছবি।

নানা প্রয়োজনে, আপদে-বিপদে আমরা অনেকেই অপর ব্যক্তির থেকে টাকা ধার নেওয়ার রাস্তা বেছে নিই। অনেকে আবার গাড়ি কেনার জন্য বা বাড়ি বানানোর জন্য ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেন। কিন্তু ঋণ নেওয়ার ব্যপারে একটা জিনিস মাথায় রাখা উচিত যে, সামর্থ্য অনুযায়ী ঋণ নেওয়া উচিত। অর্থাৎ, আপনার আয় যতটা সেই অনুযায়ী টাকা ধার নেওয়া উচিত যাতে ফেরত দিতে গিয়ে মুশকিলে না পড়তে হয়।

Advertisement

কেউ কেউ অনেক সময় নিজের উপর এত ঋণের বোঝা চাপিয়ে ফেলে যে সেখান থেকে রেহাই পেতে হিমশিম খেতে হয়। এর ফলে অনেকে মানসিক অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন, অনেকে আবার কী করবেন সেটা না ভেবে পেয়ে ভুল কিছু করে বসেন। অনেক ক্ষেত্রে আবার দেখা যায় যে, কোনও কারণ ছাড়াই ঋণের বোঝা বেড়ে চলেছে। বহু চেষ্টা করেও সেই বোঝার ভার কমানো যাচ্ছে না। আপনার জন্মছকে গ্রহের খারাপ অবস্থান এর জন্য দায়ী হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আপনি চেয়েও কিছু করতে পারবেন না। কিন্তু জ্যোতিষশাস্ত্রের সাহায্য নিলে সেই বোঝার চাপ থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পেতে পারেন। জেনে নিন সেই সকল কার্যকরী উপায়।

ঋণের বোঝা থেকে মু্ক্তি পাওয়ার টোটকা:

Advertisement

১. প্রতি মঙ্গলবার সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে স্নান করে নিন। তার পর শুদ্ধ বস্ত্র ধারণ করে ‘ঋণ মোচক মঙ্গল স্তোত্র’ পাঠ করুন। ঋণের হাত থেকে মুক্তি পাবেন নিশ্চিত।

২. এ ছাড়াও, প্রতি মঙ্গলবার করে উপবাস রেখে হনুমানজির পুজো করতে পারেন। হনুমানজি খুব অল্পেই প্রসন্ন হয়ে যান বলে মনে করা হয়। তিনি তাঁর ভক্তদের জীবনে কখনও অর্থসঙ্কট আসতে দেন না বলেও কথিত রয়েছে। তাই হনুমানজির পুজো করলে ভাল ফল পেতে পারেন।

৩. পর পর ৪০ দিন হনুমান চালিশা পাঠ করুন, দারুণ ফল পাবেন।

৪. চিনি ও ময়দা একসঙ্গে কোনও গাছের তলায় ছড়িয়ে দিন বা পিঁপড়ের গর্তের মুখে রেখে দিন। এই কাজটি করলেও ঋণের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

৫. বাড়িতে হনুমানজির একটা মূর্তি বা ছবি রাখুন। সেটির সামনে একটি কাচের পাত্র রেখে তার মধ্যে সাতটি লবঙ্গ, সাতটি কয়েন ও অল্প চিনি রাখুন। টানা ২১ দিন সেটিকে সেই নির্দিষ্ট স্থানে একই ভাবে রেখে দিন। ঋণের বোঝা থেকে মুক্তি পাবেন।

৬. মহাদেবও তাঁর ভক্তদের কষ্ট সহ্য করতে পারেন না। প্রতি সোমবার সকালবেলা স্নান করে শুদ্ধ বস্ত্রে মহাদেবের মাথায় জল ঢালুন, সঙ্গে একটি লাল রঙের ফুলও অর্পণ করুন। খুব শীঘ্রই ঋণের বোঝা আপনার ঘাড় থেকে নামতে শুরু করবে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement