বজরঙ্গি ভাইজান তাঁকে স্বস্তি দিয়েছে। বড়সড় ব্যবসা এনে দিয়েছে সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া ওই ছবি। পর্দার পর এ বার ব্যক্তি জীবনেও স্বস্তি মিলল সলমন খানের। বম্বে হাইকোর্টের নির্দেশে গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যা মামলায় আপাতত তিনি জামিনে মুক্ত। হাইকোর্টের ওই নির্দেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জমা পড়ে। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এইচ এল দাত্তুর ডিভিশন বেঞ্চে সোমবার ওই মামলাটি উঠলে তা খারিজ হয়ে যায়।
মুম্বইতে গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যা মামলায় মূল অভিযুক্ত সলমন দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর জামিনের আবেদন করেন বম্বে হাইকোর্টে। আদালত তা মঞ্জুর করায় আর জেলে যেতে হয়নি নায়ককে। কিন্তু, বম্বে হাইকোর্টের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন সুশীলা হিম্মতরাও পাটিল। সুশীলা ওই মামলার একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী রবীন্দ্র পাটিলের মা। রবীন্দ্র সলমনের ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষী ছিলেন। ঘটনার দিন সলমনের ওই গাড়িতেই ছিলেন তিনি। কিন্তু, মামলা চলাকালীন ২০০৭-এ মৃত্যু হয় তাঁর। ছেলের মৃত্যুর পর লড়াই শুরু করেন সুশীলা। সলমনের জামিনের বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করে তিনি।