দুই রাজ্যে জোর অঙ্ক

ত্রিশঙ্কুর কাঁটায় আটকে রইল মণিপুর ও গোয়া। বিজেপি-কংগ্রেস, উভয়েরই দাবি, ওই দুই রাজ্যে তারাই সরকার গড়তে চলেছে। সমর্থন আদায়ের খেলায় গোয়ায় কংগ্রেস কিছুটা এগিয়ে থাকলেও মণিপুর বিজেপির হাতে যেতে পারে বলেই রাজনৈতিক সূত্রে খবর।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১২ মার্চ ২০১৭ ০৩:৪৮
Share:

ত্রিশঙ্কুর কাঁটায় আটকে রইল মণিপুর ও গোয়া। বিজেপি-কংগ্রেস, উভয়েরই দাবি, ওই দুই রাজ্যে তারাই সরকার গড়তে চলেছে। সমর্থন আদায়ের খেলায় গোয়ায় কংগ্রেস কিছুটা এগিয়ে থাকলেও মণিপুর বিজেপির হাতে যেতে পারে বলেই রাজনৈতিক সূত্রে খবর।

Advertisement

পঞ্জাবে হারের কথা মেনে সাংবাদিক বৈঠকে অমিত শাহ বলেন, ‘‘চার রাজ্যে সরকার গড়ব।’’ পাল্টা চালে রাহুল গাঁধীর নির্দেশ মতে কংগ্রেস মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালা জানান, ‘‘গোয়া ও মণিপুরে কংগ্রেস একক বৃহত্তম দল। আমরাই সরকার গড়ব।’’ রাতে রাহুলও টুইট করেন, ‘‘কংগ্রেসকে সমর্থন করায় গোয়া ও মণিপুরের মানুষকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’’ গোয়ায় ম্যাজিক সংখ্যা ২১ ছুঁতে কংগ্রেসের ৪ জন বিধায়কের সমর্থন প্রয়োজন। এনসিপি-র এক জনের সমর্থন পাওয়া নিশ্চিত বলে ধরছে কংগ্রেস। নির্দল ও গোয়া ফরওয়ার্ড পার্টির সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা চলছে।

তবে মণিপুরে ২৮টি আসনে জিতে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হয়েও কংগ্রেস ক্ষমতা ধরে রাখতে পারবে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে দলের অন্দরেই। ত্রিশঙ্কু ফলে আপাতত মণিপুরে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন বাংলাভাষী বিধায়ক আসাব উদ্দিন এবং বাংলার দল তৃণমূলের একমাত্র বিধায়ক থঙ্গার টি রবীন্দ্র সিংহ। বিজেপির হাতে রয়েছে ২১টি আসন। যৌথ মঞ্চ নেডার শরিক দলগুলির হাতে ৯টি। বিজেপির দাবি, তৃণমূল ও নেডা জোটের শরিক দলগুলির সমর্থন নিয়ে তারা ৩১টি আসনের ম্যাজিক ফিগার জোগাড় করে ফেলেছে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement