Engineer Death in Bengaluru

আরও এক ইঞ্জিনিয়ারের দেহ উদ্ধার বেঙ্গালুরুতে! মেট্রোর সামনে ঝাঁপ, বাড়িতে রয়েছেন স্ত্রী, দেড় বছরের সন্তান

পুলিশ সূত্রে খবর, কাজে যাচ্ছেন বলে বাড়ি থেকে বার হন পাটিল। তার পর তিনি সোজা মেট্রো স্টেশনে পৌঁছোন। টিকিট কেটে মেট্রো স্টেশনে ঢোকেন। তার পর ট্রেন আসার জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫ ১৫:৩৩
Share:

মেট্রোর সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা ইঞ্জিনিয়ারের। ছবি: সংগৃহীত।

বেঙ্গালুরুতে আরও এক ইঞ্জিনিয়ারের দেহ উদ্ধার হল। মৃতের নাম শান্তগৌড় পাটিল (৩৮)। মেট্রোর সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি।

Advertisement

পুলিশ সূত্রে খবর, কাজে যাচ্ছেন বলে বাড়ি থেকে বার হন পাটিল। তার পর তিনি সোজা মেট্রো স্টেশনে পৌঁছোন। টিকিট কেটে মেট্রো স্টেশনে ঢোকেন। তার পর ট্রেন আসার জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ভিড়ের মাঝে নিরাপত্তারক্ষীদের নজর এড়িয়ে প্ল্যাটফর্মের প্রান্তে চলে গিয়েছিলেন। ট্রেন আসতে দেখেই হঠাৎ ঝাঁপ দেন। ধাক্কায় ২০ মিটার দূরে ছিটকে পড়ে ট্রেনের চাকায় আটকে যান।

মেট্রো কর্তৃপক্ষ পুলিশ খবর দেন। তার পর পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়। পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় পাটিলের। জানা গিয়েছে, বিদারিতে একটি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করতেন পাচিল। ডোড্ডাবেলেতে এক বন্ধুর ফ্ল্যাটে স্ত্রী এবং দেড় বছরের সন্তান নিয়ে থাকতেন। পাটিলের স্ত্রী প্রীতির দাবি, আর্থিক সংক্রান্ত বিষয়ে খুব মানসিক চাপে ছিলেন তাঁর স্বামী। গুজরাতের একটি সংস্থায় কাজ করতেন। সেই কাজ ছেড়ে বেঙ্গালুরুতে ফিরে আসেন। পুলিশ জানিয়েছে, কোনও সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়নি। তবে তাঁর স্ত্রী জানিয়েছেন, মানসিক চাপ কমাতে কিছু ওষুধ খেতেন পাটিল। প্রথামিক ভাবে পুলিশ মনে করছে, মানসিক অবসাদের কারণেই আত্মঘাতী হয়েছেন ইঞ্জিনিয়ার।

Advertisement

দু’দিন আগেই বেঙ্গালুরুর এক ইঞ্জিনিয়ার পুরসভার আধিকারিকদের বিরুদ্ধে মানসিক হেনস্থার অভিযোগ তুলে আত্মঘাতী হন। ১০ পাতার একটি চিঠিও উদ্ধার হয়।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement