— ফাইল চিত্র।
শীতের শুরুতে দিল্লিতে বৃষ্টি না হওয়াই লাগামছাড়া বায়ুদূষণের কারণ বলে মনে করছে কেন্দ্র। কিন্তু দূষণ কমাতে যান নিয়ন্ত্রণ করা ছাড়া সরকার আর কী পদক্ষেপ করেছে, সে প্রশ্ন নীরব কেন্দ্র। বিরোধীদের অভিযোগ, সরকার দূষণ কমাতে পদক্ষেপই করেনি। সেই সত্য প্রকাশ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাতেই দূষণ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা সংসদে ভেস্তে দেয় সরকার পক্ষই।
দিল্লি সরকার ব্যর্থ হওয়ায় কেন্দ্রের উচিত ছিল দূষণ নিয়ন্ত্রণে এগিয়ে আসা বলে মনে করছেন বিরোধীরা। বিগত বছরগুলিতে দূষণের দায় অরবিন্দ কেজরীওয়ালের সরকারের উপরে ঠেললেও এ বারে কার্যত দূষণের জন্য প্রকৃতিকে দোষী ঠাউরেছেন কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব! আজ দিল্লির বায়ুদূষণ সংক্রান্ত একটি প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, অন্যান্য বার এ সময়ে হওয়া পশ্চিমি ঝঞ্ঝার কারণে বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। যা পরিবেশকে সাফ করে বায়ুদূষণ কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু পশ্চিমি ঝঞ্ঝা বৃষ্টিপাত না ঘটালে বাতাসে ভাসমান অতিসূক্ষ ধূলিকণা পিএম ২.৫ এবং পিএম ১০ (কালো কার্বন ও অন্যান্য দূষকের পরিমাণ। যা ফুসফুস, হৃৎপিন্ড ও মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর) বাতাসে রয়ে যায়। ফলে বাতাসের গুণগত মানও (একিউআই) খারাপ হয়।’’ যাদবের দাবি, দূষণ কমাতে যান চলাচলে নিয়ন্ত্রণ, দূষণ সংক্রান্ত শংসাপত্র নেই, এমন গাড়ি আটক করা হচ্ছে। বন্ধ সব নির্মাণ কাজ। যদিও তাতে কাজ হয়েছে, এমন প্রমাণ আজও দেয়নি বাতাসের গুণমান সূচক।
প্রতিদিন ২০০’রও বেশি এমন প্রিমিয়াম খবর
সঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকার ই -পেপার পড়ার সুযোগ
সময়মতো পড়ুন, ‘সেভ আর্টিকল-এ ক্লিক করে