Bihar Assembly Election

বিহার ভোটে চিরাগের নজর উপমুখ্যমন্ত্রিত্বে

এ বছরের ২২ নভেম্বর বিহার বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে এ মাসেই পটনা যাচ্ছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৩ জুন ২০২৫ ০৯:২০
Share:

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চিরাগ পাসোয়ান। —ফাইল চিত্র।

মুখ্যমন্ত্রিত্ব নাগালের বাইরে। আসন্ন বিহার নির্বাচনে তাই উপমুখ্যমন্ত্রী পদকে পাখির চোখ করে এগোচ্ছেন এলজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চিরাগ পাসোয়ান।

এ বছরের ২২ নভেম্বর বিহার বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে এ মাসেই পটনা যাচ্ছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার।

লালুপ্রসাদ যাদব-নীতীশ কুমারের সমসাময়িক হলেও বরাবরই জাতীয় রাজনীতিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেছেন চিরাগের বাবা রামবিলাস পাসোয়ান। বাকি দু’জন যখন রাজ্য-রাজনীতিতে ক্ষমতা দখলের জন্য সক্রিয়, তখন রামবিলাস কেন্দ্রীয় মন্ত্রিত্বেই খুশি থেকেছেন। পিতার মতোই গোড়ায় জাতীয় রাজনীতিতে অভিষেক হয় চিরাগের। গত তিনটি লোকসভা নির্বাচনে জিতেছেন তিনি। হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। কিন্তু এ বারে বাবার ছায়া থেকে বেরিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে ক্ষমতা দখলে আগ্রহী চিরাগ। গত বছর লোকসভা নির্বাচনে পাঁচটি কেন্দ্রে জিতেছে চিরাগের দল। ফলে পাঁচটি কেন্দ্রের আওতায় থাকা অন্তত ত্রিশটি বিধানসভা আসনে ভাল ফল করার আশা রয়েছে চিরাগের। তিনি জানেন, ২৪৩ আসনের বিহার বিধানসভায় এ বার যা পরিস্থিতি, তাতে এনডিএ-কে রীতিমতো চাপে ফেলতে পারে কংগ্রেস-আরজেডি-বাম জোট। সেই আবহে তাঁর দল পঁচিশটির কাছাকাছি আসন দখল করতে পারলে তিনি ‘কিংমেকার’ হয়ে উঠতে পারেন। সে ক্ষেত্রে তিনি দর কষাকষি করে মহারাষ্ট্র মডেলে উপমুখ্যমন্ত্রী পদ পেতে পারেন তিনি। চিরাগের কথায়, ‘‘তিন বার সাংসদ হয়ে বুঝেছি, এ ভাবে বিহারের উন্নয়ন করা যাবে না। তাই আমি দলের কাছে রাজ্য রাজনীতিতে ফেরার ইচ্ছা প্রকাশ করেছি। তবে মুখ্যমন্ত্রী পদ খালি নেই। এনডিএ-র মুখ্যমন্ত্রী নীতীশই হবেন।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন

এটি একটি প্রিমিয়াম খবর…

  • প্রতিদিন ২০০’রও বেশি এমন প্রিমিয়াম খবর

  • সঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকার ই -পেপার পড়ার সুযোগ

  • সময়মতো পড়ুন, ‘সেভ আর্টিকল-এ ক্লিক করে

সাবস্ক্রাইব করুন