ভোটে বিক্ষোভ, হিংসার জেরে নিহত হয়েছিলেন ৮ জন। ভোটও পড়েছিল ৭ শতাংশের কাছাকাছি। শ্রীনগর লোকসভা কেন্দ্রের সেই উপ-নির্বাচনে জিতে রাজ্যপালের শাসন দাবি করলেন ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লা।
ভোটে হিংসার পরেই শাসক দল পিডিপি-র দিকে আঙুল তুলেছিলেন ফারুক। দাবি করেছিলেন, শাসক দলই চায় না মানুষ ভোট দিন। পি়ডিপি-ই জঙ্গি সংগঠন ও হুরিয়তের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সন্ত্রাস ছড়িয়েছে বলে প্রচার চালিয়েছিল ফারুকের দল। পিডিপি-র নাজির আহমেদ খানকে ১০ হাজার ভোটের ব্যবধানে হারানোর পরে ফারুকের বক্তব্য, ‘‘বিজেপি-আরএসএসের সঙ্গে হাত মেলানোয় পিডিপি-কে শিক্ষা দিয়েছেন কাশ্মীরের মানুষ। এখনই এই সরকারকে সরানো উচিত।’’ ২৫ মে অনন্তনাগ লোকসভা কেন্দ্রের উপ-নির্বাচন রাজ্যপালের শাসনে হওয়া উচিত বলে মনে করেন ফারুক।
সম্প্রতি জম্মু-কাশ্মীরে বিক্ষোভকারীকে সেনার জিপে বাঁধার ভিডিও-র সমালোচনা করেছেন ফারুক। তাঁর দাবি, ‘‘এমন আচরণ গণতন্ত্রের পক্ষে ক্ষতিকর।’’