শিলচরে অপহৃত তৃষা উদ্ধার মেঘালয়ে

ছ’দিন আগে তৃষাকে অপহরণ করা হয়। আজ দুপুরে একটি বিলাসবহুল গাড়ি মেঘালয়ের ক্লেরিয়েটে থামে। এক যুবক নেমে প্রথমে ওই সেলুনে ঢোকে। পরে নামিয়ে আনে এক শিশুকে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১১ জুন ২০১৭ ০৩:০১
Share:

স্বস্তি: মায়ের কোলে তৃষা। শনিবার মেঘালয়ে। —নিজস্ব চিত্র।

আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসন থেকে নিখোঁজ শিশুর সন্ধান মিলল মেঘালয়ে। তাকে মেঘালয়ের ক্লেরিয়েটের এক সেলুনে ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছে দুষ্কৃতীরা।

Advertisement

ছ’দিন আগে তৃষাকে অপহরণ করা হয়। আজ দুপুরে একটি বিলাসবহুল গাড়ি মেঘালয়ের ক্লেরিয়েটে থামে। এক যুবক নেমে প্রথমে ওই সেলুনে ঢোকে। পরে নামিয়ে আনে এক শিশুকে। অপরিচিত লোকের হাতে কাঁচি দেখেই কাঁদতে থাকে সে। প্রচণ্ড কান্না। আশপাশের লোকজন কৌতূহলে ভিড় জমায়। তখনই গাড়ি উধাও। ক্লেরিয়েটের বাসিন্দা বিমল লিংডো ও কৃষ্ণা লিংডোর সন্দেহ হয়। লিংডো দম্পতি চিকিৎসা করাতে নিয়মিত শিলচরে আসেন। শিশু অপহরণের খবর তাঁরা জানতেন। তাই যোগাযোগ করেন শিলচরে তাঁদের পরিচিত নার্সিং হোমে। খবর যায় মেঘালয় পুলিশেও। ইস্ট জয়ন্তিয়া জেলার পুলিশ সুপার কাছাড় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। মোবাইলে ফোটো-ভিডিও পাঠালে সবাই নিশ্চিত হন, এই তৃষা।

এ দিকে, পরিচারিকা নেহা বাগতি অপহরণে জড়িত থাকতে পারে বলে বিশ্বাস করতে পারছেন না নেহার মা-বাবা। তাঁদের দাবি, নেহাকেও একই সঙ্গে অপহরণ করা হয়েছে। তাঁরা তাদের মেয়েকে উদ্ধারেরও দাবি জানিয়েছেন।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement