পাকা দেখতে এসে ধৃত পাচারকারী

মেয়েটিকে উদ্ধার করা হয়। সোমবার সে নিজের বাড়ি পৌঁছয়। পুলিশ জানিয়েছে, জেরায় সিদ্দেক স্বীকার করেছে, একই ভাবে তিনটি মেয়েকে রাজস্থানে বিক্রি করেছে সে। পেয়েছে মোট ৯০ হাজার টাকা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

গুয়াহাটি শেষ আপডেট: ১১ জুলাই ২০১৮ ০২:১৩
Share:

পাকা দেখতে এসে পুলিশের জালে হবু বর তথা পাচারকারী। অসমের উদালগুড়ি জেলার রৌতা বাগানের সিদ্দেক আলি ফোন, এসএমএস বা সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রেমের ফাঁদ পাতত। ওরাংয়ের কছারি ভেটিটোপগাঁওয়ের এমনই এক নাবালিকাকে বিয়েতে রাজি করিয়েছিল সে। কাল মেয়েটির দরিদ্র পরিবারের সঙ্গে পাকা কথা বলতে যায় সে। মেয়েটির পরিবারের সন্দেহ হওয়ায় পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

Advertisement

অসমের অন্য একটি মেয়ে পাচারের ঘটনায় সিদ্দেককে খুঁজছিল পুলিশ। ১৮ বছরের ওই মেয়েটিকেও বিয়ের ভরসা দিয়ে ফুঁসলে নিয়ে যায় সিদ্দেক। পরে তাকে রাজস্থানে বিক্রি করে। মেয়েটি পরিবারকে ফোনে সে কথা জানানোর পরে মেয়েটির মা থানায় এফআইআর করেন। মেয়েটিকে উদ্ধার করা হয়। সোমবার সে নিজের বাড়ি পৌঁছয়। পুলিশ জানিয়েছে, জেরায় সিদ্দেক স্বীকার করেছে, একই ভাবে তিনটি মেয়েকে রাজস্থানে বিক্রি করেছে সে। পেয়েছে মোট ৯০ হাজার টাকা।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন