delhi

বাস্তবের ‘ক্ষুধিত পাষাণ’! এই প্রাচীন ধাপকুয়োর অতলে আজ শুধুই গা ছমছমে অভিজ্ঞতা

মোট তিনটি স্তরে ধাপে ধাপে নেমে যাওয়া এই ধাপকুয়োর প্রতি স্তর সাজানো খিলানে। মুসলিম ঘরানার স্থাপত্য আর ইতিহাসের আকর এই ধাপকুয়ো দিল্লির পর্যটনের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ।

Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৭ অক্টোবর ২০১৯ ১৩:১৫
Share:
০১ ১১

ধাপে ধাপে নেমে যেতে হত গভীরে। তবে শোনা যেত অতল জলের আহ্বান। এখন সেটুকুও শোনা যায় না। পরিবর্তে আছে, ভৌতিক পরিবেশ। দিল্লির ‘অগ্রসেন কি বাওলি’ যেন বাস্তবের ক্ষুধিত পাষাণ। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)

০২ ১১

‘বাওলি’ কথার অর্থ হল ধাপকুয়ো। গুজরাত, রাজস্থানের মতো শুষ্ক জায়গায় এই ধাপকুয়োকে কার্যত ‘জলমন্দির’-এর মতো সম্মান দেওয়া হয়। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)

Advertisement
০৩ ১১

সিন্ধু সভ্যতার খননেও ধাপকুয়োর সন্ধান পাওয়া যায়। ভারতের অন্যত্র যে ধাপকুয়ো পাওয়া যায়, সেগুলির মধ্যে অন্যতম দিল্লির ‘অগ্রসেন কি বাওলি’। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)

০৪ ১১

দিল্লির কনট প্লেসের কাছেই আছে বহু ইতিহাসের সাক্ষী এই ধাপকুয়ো। মোট ১০৮ ধাপবিশিষ্ট এই স্থাপত্যের সঙ্গে জড়িয়ে আছে পৌরাণিক রাজা অগ্রসেন বা উগ্রসেনের নাম। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)

০৫ ১১

প্রজাদের জলকষ্ট দূর করতে কোন শাসকের আমলে এই স্থাপত্যের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়, আজ জানা যায় না। তবে স্থাপত্যের নজির দেখে মনে করা হয়, মধ্যযুগে ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ শতকে আবার নতুন করে একে তৈরি করেন তুঘলকি শাসকরা। ঋতু অনুযায়ী ওঠানাম করত জলস্তর। সেই অনুযায়ী ধাপে ধাপে নেমে জল তুলে আনা হত। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)

০৬ ১১

মোট তিনটি স্তরে ধাপে ধাপে নেমে যাওয়া এই ধাপকুয়োর প্রতি স্তর সাজানো খিলানে। মুসলিম ঘরানার স্থাপত্য আর ইতিহাসের আকর এই ধাপকুয়ো দিল্লির পর্যটনের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)

০৭ ১১

ধাপে ধাপে যত নেমে যাওয়া যায়, বাড়তে থাকে গা ছমছমে ভাব। অতীতের ধাপকুয়ো আর জলের সন্ধান দেয় না। বরং তা দাঁড়িয়ে আছে ভৌতিক জায়গার নিদর্শন হয়ে। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)

০৮ ১১

কথিত, এই বাওলির কালো টলটলে জল নাকি এক সময়ে সম্মোহন করত সাধারণ মানুষকে। সেই সম্মোহনের ফাঁদে পা দিয়ে অনেকেই নাকি ঝাঁপ দিয়েছেন এর জলে। তাঁদের অশরীরী আত্মা নাকি এখনও ঘুরে বেড়ায় এর প্রতি কোণায়। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)

০৯ ১১

অনেক পর্যটকই নাকি ভৌতিক অভিজ্ঞতার কবলে পড়েছেন এই ধাপকুয়োর গভীরে। আবার একটা বড় অংশের মত, এই ঐতিহাসিক জায়গা মনোরম দর্শনীয় স্থান। নিছক গা ছমছমে ভাব ছাড়া আর কোনও ভৌতিক অভিজ্ঞতার বিন্দুবিসর্গ নেই। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)

১০ ১১

বিশ্বাসী-অবিশ্বাসীদের মতানৈক্যের মাঝে সবই বিশ্বাসে মিলায়, তর্কে বহুদূর। ‘পিকে’ ছবির শুটিংয়ের পরে এই স্থান আরও বেশি এগিয়ে আসে জনপ্রিয়তার নিরিখে। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)

১১ ১১

এই প্রাচীন ধাপকুয়োয় গিয়ে ইতিহাসকে অনুভব করতে চাইলে যেতে হবে সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৫ টার মধ্যে। সূর্যাস্তের পরে এখানে পর্যটকদের উপস্থিতি নিষিদ্ধ। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
Advertisement
আরও গ্যালারি
Advertisement