জাতীয় খাদ্য নয়, আন্তর্জাতিক খাদ্য উৎসবে খিচুড়িকে তুলে ধরা হবে ‘ব্র্যান্ড ইন্ডিয়া’-র প্রধান খাবার হিসাবে।
বিদেশে ভারতীয় খাবারে বলতে ‘ইন্ডিয়ান কারি’-র সঙ্গে যাতে খিচুড়ি জায়গা করে নেয়, তার জন্য উদ্যোগী হয়েছে নরেন্দ্র মোদী প্রশাসন। আর তাই অন্য দেশগুলিতেও খিচুড়িকে জনপ্রিয় করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ভারতের প্রতিটি দূতাবাসকে।
আরও পড়ুন: শান্ত থাকতেই মার্শাল আর্ট, মত রাহুল মাস্টারের
কাল থেকে দিল্লিতে শুরু হচ্ছে ‘ওয়ার্ল্ড ফুড— ২০১৭।’ তার আগে গত কাল খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রকের একাংশের পক্ষ থেকে জানানো হয়ে, ওই অনুষ্ঠানে খিচুড়িকে জাতীয় খাদ্যের মর্যাদা দেওয়া হবে। বিষয়টি নিয়ে আজ সকালে মুখ খোলেন ওই দফতরের মন্ত্রী হরসিমরৎ কৌর। তিনি টুইটে বলেন, ‘‘খিচুড়ি নিয়ে অনেক খিচুড়ি রান্না হয়েছে। এমন কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।’’ পরে মন্ত্রক জানিয়েছে, ভারতের অন্যতম ‘ব্র্যান্ড’ খাবার হিসাবে খিচুড়িকে তুলে ধরার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রাঁধুনি সঞ্জীব কপূর ওই উৎসব চলাকালীন মোট ৮০০ কিলোগ্রাম খিচুড়ি রান্না করবেন। যা প্রায় ৬০ হাজার অনাথ শিশুদের বিতরণ করার সঙ্গে সঙ্গে পাত পেড়ে খাওয়ানো হবে বিদেশি অতিথিদের। উদ্দেশ্য একটাই বিদেশিদের কাছে খিচুড়িকে জনপ্রিয় করা।