Sexual Assault

Madhya Pradesh High Court: ধর্ষণ করে খুন! ১০ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বেকসুর খালাস হাই কোর্টে

ধর্ষণ করে খুনের অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিয়েছিল মধ্যপ্রদেশ হাই কোর্ট। ১০ বছর পর হাই কোর্টের নির্দেশেই মুক্তি পেলেন এক ব্যক্তি।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

ভোপাল শেষ আপডেট: ২৬ অগস্ট ২০২২ ১৮:০৫
Share:

প্রতীকী ছবি।

মহিলাকে ধর্ষণ করে খুনের অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিয়েছিল মধ্যপ্রদেশ হাই কোর্ট। ১০ বছর পর হাই কোর্টের নির্দেশেই মুক্তি পেলেন এক ব্যক্তি। কিন্তু হঠাৎ করে অভিযুক্তকে বেকসুর খালাস করার কারণ? আদালতের নতুন পর্যবেক্ষণ, এই ধর্ষণ এবং খুনের মামলার তদন্তকারী প্রধান আধিকারিক ময়নাতদন্তের উপর জোর দেননি এবং বিষয়টিকে যথেষ্ট গুরুত্ব সহকারে দেখেননি।

Advertisement

আদালতের রায়ে জানানো হয়, মৃতার হাত থেকে অপরাধীর চুল উদ্ধার করার পরে এই চুলের ডিএনএ পরীক্ষা করে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তির ডিএনএ-র সঙ্গে মিলিয়ে দেখা উচিত ছিল। কিন্তু এ রকম কোনও প্রচেষ্টা তদন্তকারী আধিকারিক করেননি।

২০১২ সালে অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা শোনানো হয়। শুক্রবার বিচারপতি সুবোধ অভয়ঙ্কর এবং বিচারপতি সত্যেন্দ্রকুমার সিংহের ইনদওর বেঞ্চে মামলা উঠলে, এই বেঞ্চ ধৃতকে বেকসুর খালাস করে।

Advertisement

এই বেঞ্চ আরও জানিয়েছে, তদন্তে অবহেলা করা শুধু মাত্র সাজাপ্রাপ্ত ওই ব্যক্তির উপরই নয়, মৃতার প্রতিও অবিচার। এই অবহেলার জন্য হয়তো আসল অপরাধী কখনও ধরা পড়েনি।

প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে এক মহিলাকে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। পরে আদালতের পক্ষ থেকে যাবজ্জীবন সাজার রায় শোনানো হয়। তবে তাঁর আইনজীবী বারবার দাবি করেন যে, তাঁর মক্কেলকে মিথ্যা ভাবে ফাঁসানো হয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন