Murder

তিন মাস আগে ধর্ষণের মামলায় মুক্তি দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট, খুনের অভিযোগে আবার গ্রেফতার যুবক

পুলিশ জানিয়েছে, ২০১২ সালে চাওলা গণধর্ষণ মামলার অন্যতম অভিযুক্ত ছিলেন বিনোদ। এক তরুণীকে অপহরণ, গণধর্ষণ এবং খুনের অভিযোগ উঠেছিল বিনোদ-সহ তিন জনের বিরুদ্ধে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ১২:৩৭
Share:

খুনের অভিযোগে গ্রেফতার যুবক। প্রতীকী ছবি।

এক তরুণীকে ধর্ষণ এবং খুনের অভিযোগে ২০১২ সালে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল দিল্লি আদালত। কিন্তু গত বছরের নভেম্বরে তাঁকে মুক্তি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। ছাড়া পাওয়ার তিন মাসের মধ্যেই আবার খুনের অভিযোগে গ্রেফতার হলেন যুবক। ঘটনাটি দিল্লির দ্বারকার।

Advertisement

অভিযুক্তের নাম বিনোদ। এক তরুণীকে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় যে তিন জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল আদালত, বিনোদ ছিলেন তাঁদের মধ্যে এক জন। তাঁর বিরুদ্ধে পোক্ত প্রমাণ পেশ করতে না পারায় সুপ্রিম কোর্টে ছাড় পেয়ে যান বিনোদ। এ বার সেই বিনোদের বিরুদ্ধেই এক অটোচালককে খুনের অভিযোগ উঠেছে।

পুলিশ সূত্রে খবর, গত ২৬ জানুয়ারি দ্বারকার সেক্ট ১৩-তে এক অটোচালকের কাছ থেকে লুটপাটের চেষ্টা করেন বিনোদ এবং তাঁর এক সহযোগী। অটোতে যাত্রী সেজে ওঠেন তাঁরা। তার পর বিনোদ অটোচালকের গলা কেটে খুন করেন বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় প্রথমে পবন নামে বিনোদের এক সহযোগীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পবনকে জেরা করে বিনোদের খোঁজ পায় তারা। তার পর গত ২৯ জানুয়ারি বিনোদকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

Advertisement

পুলিশ জানিয়েছে, ২০১২ সালে চাওলা গণধর্ষণ মামলার অন্যতম অভিযুক্ত ছিলেন বিনোদ। এক তরুণীকে অপহরণ, গণধর্ষণ এবং খুনের অভিযোগ উঠেছিল বিনোদ-সহ তিন জনের বিরুদ্ধে। ঘটনার তিন দিন পর তরুণীর ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ‘বিরল থেকে বিরলতম’ মামলা হিসাবে উল্লেখ করে ২০১৪ সালে তিন জনের মৃত্যুদণ্ড দেয় দিল্লি আদালত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন