বৃষ্টি-ধস, নেপালে আটকে ১৫০০ ভারতীয় তীর্থযাত্রী

বিদেশ মন্ত্রক জানায়, সিমিকোটে ৫২৫ জন, হিলসায় ৫৫০ জন, তিব্বতের দিকে আরও ৫০০ জন আটকে পড়েছেন। তাঁদের মধ্যে ২৯০ জন কর্নাটকের বাসিন্দা।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ০৪ জুলাই ২০১৮ ০৩:৫১
Share:

ফাইল চিত্র।

বৃষ্টি-ধসে বিপাকে কৈলাস-মানস সরোবর যাত্রায় যাওয়া দেড় হাজারেরও বেশি ভারতীয় তীর্থযাত্রী। এখনও পর্যন্ত দু’জনের মৃত্যু হয়েছে।

Advertisement

বিদেশ মন্ত্রক জানায়, সিমিকোটে ৫২৫ জন, হিলসায় ৫৫০ জন, তিব্বতের দিকে আরও ৫০০ জন আটকে পড়েছেন। তাঁদের মধ্যে ২৯০ জন কর্নাটকের বাসিন্দা। সিমিকোট থেকে যাত্রাপথ বরাবর নজর রাখছে ভারতীয় দূতাবাস। ১৫৮ জন ভারতীয়কে উদ্ধার করে নেপালগঞ্জে আনা হয়েছে। হিলসা থেকে তীর্থযাত্রীদের সরানো সমস্যার, কারণ সেখানকার পরিকাঠামো তেমন ভাল নয়। তা সত্ত্বেও হিলসা থেকে দেড়শো জনকে সিমিকোটে আনা হয়েছে।
দূতাবাসের তরফে ভ্রমণ সংস্থাগুলিকে বলা হচ্ছে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক না-হওয়া পর্যন্ত যত বেশি সম্ভব তীর্থযাত্রীর থাকার ব্যবস্থা তিব্বতের দিকেই করা হোক। কারণ নেপালে পরিষেবা পর্যাপ্ত নয়।

নেপালের হুমলা জেলা পুলিশ জানায়, সিমিকোটে মৃত্যু হয়েছে কেরলের এক তীর্থযাত্রীর। গত কাল নারায়ণম লীলা (৫৬) নামে ওই প্রৌঢ়া মানস সরোবর থেকে ফিরে হোটেলেই মারা যান। সম্ভবত উচ্চতাজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। তিব্বতের তাকলাকোটে হৃদ্‌রোগে মৃত্যু হয় সত্য লক্ষ্মী নামে অন্ধ্রপ্রদেশের এক তীর্থযাত্রীর। হেলিকপ্টারে তাঁদের দেহ দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement