প্রতীকী ছবি।
নোটবন্দির খেসারত ভালই দিতে হয়েছে চলতি অর্থবর্ষকে। জিডিপি টাল খেয়েছে ভালই। ফলে, আর আড়াই মাস পর যে অর্থবর্ষটা (২০১৭-’১৮) শেষ হচ্ছে, তাতে জিডিপির হার দিয়ে দাঁড়াতে পারে বড়জোর সাড়ে ৬ শতাংশে।
মানে, আগের অর্থবর্ষের জিডিপির চেয়ে বেশ কিছুটা কম। ২০১৬-’১৭ অর্থবর্ষে জিডিপির হার ছিল ৭.১ শতাংশ।
১ ফেব্রুয়ারি সংসদে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশের আগে কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান মন্ত্রকের এই পূর্বাভাসকে রীতিমতো তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা মনে করছেন, এর ফলে বাজেটে কিছু কড়া ব্যবস্থার সুপারিশ হতে পারে। যা ততটা জনমোহিনী নাও হতে পারে।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের পরিসংখ্যান বলছে, আগের অর্থবর্ষের তুলনায় বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি ধাক্কা খেতে চলেছে কৃষি, বনসৃজন, মৎস্য ক্ষেত্রে। আগের অর্থবর্ষে ওই সব ক্ষেত্রে বৃদ্ধির হার যেখানে ছিল ৪.৯ শতাংশ, সেখানে চলতি অর্থবর্ষের শেষে তা বড়জোর ২.১ শতাংশে পৌঁছবে বলে সরকারের অনুমান।
আরও পড়ুন- ১১৫ কোটির মার্কিন অনুদান হারাল পাকিস্তান
আরও পড়ুন- দিল্লির ভাষায় কথা বলছেন ট্রাম্প: তোপ ক্ষিপ্ত পাকিস্তানের
ধাক্কা খাবে উৎপাদন ক্ষেত্রও। আগের অর্থবর্ষে উৎপাদন ক্ষেত্রে বৃদ্ধির হার ছিল ৭.৯ শতাংশ। চলতি অর্থবর্ষে তা হতে পারে ৪.৬ শতাংশ।