মা মেয়েকে খুনের কথা স্বীকার করেছে। কিন্তু কেন মেয়েকে খুন করা হল তা জানা যায়নি। ভাই মিখাইলের দাবি তাঁর কাছে রয়েছে মা-মেয়ের সম্পর্কের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। কিন্তু কী সেই তথ্য তা এখনও জানাননি পুলিশকে। শিনা হত্যা-কাণ্ডে অভিযুক্ত ইন্দ্রাণী, সঞ্জীব এবং গাড়ির চালককে জেরা চলছে। তা সত্ত্বেও এখনও হত্যার কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা কাটেনি। উপরন্তু, রাহুল, পিটার, মিখাইলের বক্তব্যকে ঘিরে রহস্যের জট ক্রমশ জটিল হচ্ছে। উঠে আসছে অনেক প্রশ্ন। কী সেই প্রশ্নগুলি? কোথায় কোথায় ফাঁক রয়ে গিয়েছে?
১) তিন বছর ধরে দিদির সঙ্গে কোনও যোগাযোগ ছিল না। তবুও কেন চুপ ছিলেন মিখাইল?
২) তাঁর কাছে যে সমস্ত ছবি এবং অডিও রয়েছে বলে দাবি করছেন মিখাইল তা তিনি পুলিশকে দিলেন না কেন?
৩) পিটার মুখোপাধ্যায়ের কাছে দীর্ঘ ১৩ বছর শিনা-ইন্দ্রাণীর প্রকৃত সম্পর্ক অজানা থাকা কি আদৌ সম্ভব?
৪) ইন্দ্রাণী কি সত্যিই শিনা-রাহুলের সম্পর্কটাকে মেনে নিতে পারছিলেন না?
৫) না কি আর্থিক কোনও কারণ ছিল খুনের পিছনে?
৬) নিজের স্ত্রী-র বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ কেন আনলেন পিটার?
৭) ডিএনএ রিপোর্ট মেলেনি, শুধুমাত্র চালকের কথাতেই শিনা খুনে এতটা নিশ্চিত কী করে হচ্ছে পুলিশ?
৮) খুন হয়ে যাওয়ার পরে কে শিনার পদত্যাগ পত্র তাঁর অফিসে পৌঁছে দিয়েছিলেন?
৯) খুনের দু’দিন পরে শিনার নাম করে কে রাহুলকে এসএমএস পাঠিয়েছিলেন?