National News

ভারতের মধ্যেই, তবু আজও ব্রিটিশ সংস্থার অধীনে এই রেললাইন

কালিদাসের মানস চরিত্র সেই শকুন্তলা। তপোবনের হরিণশিশু আর কাঠবেড়ালিদের সঙ্গে ছিল তাঁর বাস। বাইরের পরিবেশের সঙ্গে তেমন একটা পরিচয় ছিল না। এও আর এক শকুন্তলা। মানবী শকুন্তলার সঙ্গে মিল অনেক।

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ০২ মার্চ ২০১৭ ১২:৫৭
Share:
০১ ০৮

১০০ বছর পেরিয়ে এখন স্মৃতিই সম্বল শকুন্তলা এক্সপ্রেসের।

০২ ০৮

এখনও ন্যারোগেজেই ১৮৯ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেয় এই ট্রেন। গতিবেগ ঘন্টায় ২০ কিলোমিটার।

Advertisement
০৩ ০৮

ব্রিটিশ যুগের সেই স্টিম ইঞ্জিন।

০৪ ০৮

গ্রেট ইন্ডিয়ান পেনিনসুলা রেলওয়ে কোম্পানি(জিআইপিআরসি)-এর নাম খোদাই করা শকুন্তলার একটি যন্ত্রাংশ।<br> ইংল্যান্ডের ‘ম্যাককেঞ্জি অ্যান্ড হল্যান্ড’ কোম্পানির তৈরি।

০৫ ০৮

ভারতের মধ্যে থেকেও আজও ব্রিটিশ মালিকানায় রয়েছে এই রেল লাইনটি।

০৬ ০৮

এখনও প্রতি বছর ১ কোটি টাকা করে দেওয়া হয় সিপিআরসি কোম্পানিকে।

০৭ ০৮

স্বয়ংক্রিয় কোনও সিগন্যালিং ব্যবস্থা নেই শকুন্তলার। সবটাই হয় ‘ম্যানুয়ালি’।

০৮ ০৮

দু’পাশে তুলোর ক্ষেত। তার মধ্যে দিয়েই হেলতে দুলতে আজও ছুটে চলেছে শকুন্তলা এক্সপ্রেস।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
Advertisement
আরও গ্যালারি
Advertisement