প্রকল্পটির জন্য খরচ হবে প্রায় ১ লক্ষ ১০ হাজার কোটি টাকা। যার মধ্যে ৮৮ হাজার কোটি টাকা মাত্র ০.১ শতাংশ হারে ঋণ দিচ্ছে জাপান।
প্রাথমিক ভাবে প্রকল্প শেষ করতে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সময় লাগলেও, স্বাধীনতার ৭৫ বছরে অর্থাৎ ২০২২ সালের মধ্যেই বুলেট ট্রেন চালু করতে চান মোদী।
বুলেট প্রকল্পের যাত্রাপথের দৈর্ঘ্য ৫০৮ কিলোমিটার যা পেরতে এই ট্রেনের সময় লাগবে ২ থেকে ৩ ঘণ্টা।
বুলেট ট্রেনের গড় গতিবেগ ২৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। সর্বোচ্চ গতিবেগ ৩২০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।
এই বুলেট ট্রেনের যাত্রাপথে থাকবে ১২টি স্টেশন। আরব সাগরের নীচ দিয়ে ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ টানেল পেরতে হবে এই ট্রেনকে।
বুলেট ট্রেনের সম্ভাব্য ভাড়া ২৫০০ টাকা থেকে ৩০০০ টাকা।
বুলেট প্রকল্পের হাত ধরে জাপানের শিনকানসেন প্রযুক্তির সুবিধা পেতে চলেছে ভারত। এই প্রযুক্তির সাহায্যে আগাম সঙ্কেত পেয়ে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বুলেট প্রকল্পের হাত ধরে ভারতে নতুন প্রায় ২৪ হাজার প্রত্যক্ষ এবং আরও ২০ হাজার পরোক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে।