যে পথে ব্যপম তদন্ত সিবিআইকে

২০০০-’১২: ধরা পড়েন ৫৫ জন ভুয়ো পরীক্ষার্থী। ৭ জুলাই, ২০১৩: ২০ জন ভুয়ো পরীক্ষার্থীকে গ্রেফতারের পরে ইন্দোরে মধ্যপ্রদেশ পুলিশের অপরাধ দমন শাখার প্রথম এফআইআর।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৯ জুলাই ২০১৫ ১৭:২৫
Share:

২০০০-’১২: ধরা পড়েন ৫৫ জন ভুয়ো পরীক্ষার্থী।

Advertisement

৭ জুলাই, ২০১৩: ২০ জন ভুয়ো পরীক্ষার্থীকে গ্রেফতারের পরে ইন্দোরে মধ্যপ্রদেশ পুলিশের অপরাধ দমন শাখার প্রথম এফআইআর।

Advertisement

১৬ জুলাই, ২০১৩: গ্রেফতার জগদীশ সাগর।

২৬ অগস্ট, ২০১৩: স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্সের (এসটিএফ) তদন্ত শুরু।

৯ অক্টোবর, ২০১৩: সে বছর পরীক্ষায় বসা ৩৪৫ জনের ফল বাতিল।

১৮ ডিসেম্বর, ২০১৩: মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী লক্ষ্মীকান্ত শর্মা গ্রেফতার।

১৫ জানুয়ারি, ২০১৪: মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান বিধানসভায় জানান, ২০০৭ থেকে এই বোর্ডের মাধ্যমে পরীক্ষা দিয়ে এক লক্ষ ৪৭ হাজার জন চাকরি পেয়েছেন। এঁদের মধ্যে এক হাজার জন অবৈধ ভাবে চাকরি পেয়েছেন। পরে অবশ্য তিনি সংখ্যাটি কমিয়ে ২৫০ বলেন। কিন্তু এর পরেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

৫ নভেম্বর ২০১৪: হাইকোর্ট স্পেশ্যাল ইনভেস্টিগেশন টিম (সিট) গঠনের আদেশ দেয়।

১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪: কংগ্রেস অভিযোগ আনে এসটিএফ মুখ্যমন্ত্রীকে আড়াল করছে। পরে জানা যায়, এসটিএফ নিযুক্ত প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ প্রশান্ত পাণ্ডে এই তথ্য দিয়েছেন। জানা যায়, ব্যপমের প্রিন্সিপাল অ্যানালিস্ট নীতিন মহিন্দ্রার কম্পিউটারে প্রাপ্ত এক্সেল সিট থেকে মুখ্যমন্ত্রীর নাম মুছে অন্য নাম বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।

২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫: প্রশান্ত পাণ্ডে দিল্লি হাইকোর্টকে জানান, তিনি প্রাণের ভয় পাচ্ছেন।

১৬ এপ্রিল, ২০১৫: হাইকোর্ট প্রশান্ত পাণ্ডের দেওয়া তথ্য ও পেনড্রাইভ পরীক্ষার জন্য সিট-কে আদেশ দেয়। সিট তা এসটিএফ-এর হাতে তুলে দেয়।

২২ এপ্রিল, ২০১৫: সিট মুখবন্ধ খামে প্রশান্ত পাণ্ডের তথ্য নিয়ে তদন্তের ফলাফল আদালতে জমা দেয়।

২৪ এপ্রিল, ২০১৫: আদালত জানায় প্রশান্ত পাণ্ডের তথ্য ভুয়ো বলে এসটিএফ যে মত দিয়েছে তা মেনে নেওয়া হচ্ছে।

২৯ জুন, ২০১৫: ব্যপমে অভিযুক্ত এবং সাক্ষী মিলিয়ে ২৩ জনের মৃত্যুর কথা স্বীকার করল সিট।

৭ জুলাই, ২০১৫: আদালতের কাছে সিবিআই চাওয়া হবে বলে জানান শিবরাজ সিংহ চৌহান।

৯ জুলাই, ২০১৫: ব্যপম নিয়ে সব তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে তুলে দিল সুপ্রিম কোর্ট।

ছবি: পিটিআই।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন