manmohan singh

Manmohan Singh’s Daughter: আপত্তি না মেনেই মনমোহনের কেবিনে ফোটোগ্রাফার নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী?

মনমোহনের মেয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘ওই সময় মা ছিলেন বাবার কেবিনে। তিনি ফোটোগ্রাফারকে ঘর থেকে বেরিয়ে যেতে বলেন। কিন্তু তাঁর কথা শোনা হয়নি।’’

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৬ অক্টোবর ২০২১ ১৭:৩৭
Share:

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য বৃহস্পতিবার এমস-এ গিয়ে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। -ফাইল ছবি।

কাউকে কিছু না জানিয়ে কেন হঠাৎ ফোটোগ্রাফার সঙ্গে নিয়ে হাসপাতালে তাঁর বাবাকে দেখতে ঢুকেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডবীয়, সেই প্রশ্ন তুললেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের কন্যা দমন সিংহ। তাঁর অভিযোগ, দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস (এমস)-এর বিশেষ একটি ওয়ার্ডে ভর্তি মনমোহনকে দেখতে গত বৃহস্পতিবার এমস-এ গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন এক ফোটোগ্রাফারকে। সেই ফোটোগ্রাফারকে সঙ্গে নিয়েই তিনি ঢুকে যান মনমোহনের কেবিনে। তাঁদের পরিবারের কোনও সদস্যের অনুমতি না নিয়েই।

Advertisement

জ্বর হওয়ার পর দুর্বল বোধ করায় বুধবার সন্ধ্যায় ৮৯ বছর বয়সি কংগ্রেস নেতাকে ভর্তি করানো হয় এমস-এ।

শনিবার এমস-এর তরফে জানানো হয়, ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। এও জানানো হয়, মনমোহনের অবস্থার এখন উন্নতি হচ্ছে।

Advertisement

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডবীয় বৃহস্পতিবার এমস-এ গিয়ে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন। তখনই তিনি এক ফটোগ্রাফারকে নিয়ে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর কেবিনে যান বলে অভিযোগ মনমোহনের পরিবারের।

সেই ঘটনায় তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করে দমন পরে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘‘ওই সময় আমার মা ছিলেন বাবার কেবিনে। তিনি ফোটোগ্রাফারকে ঘর থেকে বেরিয়ে যেতে বলেন। কিন্তু তাঁর কথায় কেউ কর্ণপাতই করেননি। ওঁদের বয়স হয়েছে যথেষ্ট। ওঁরা তো আর চিড়িয়াখানার জীবজন্তু নন।’’

এমস-এর কার্ডিও-নিউরো সেন্টারে হৃদ্‌রোগ বিশেষজ্ঞ়দের অধীনে চিকিৎসা চলছে মনমোহনের।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন