সমর্থনই সার, আপের শপথে ব্রাত্য বাম-তৃণমূল

লড়াই ছিল দিল্লিতে। আগ বাড়িয়ে অরবিন্দ কেজরীবালের আপকে সমর্থন দিয়েছে তৃণমূল ও সিপিএম। রীতিমতো বিবৃতি দিয়ে আপকে ভোট দেওয়ার জন্য দিল্লিবাসীকে অনুরোধ করেছিলেন দু’দলের শীর্ষ নেতৃত্বই। কিন্তু কেজরীবালের শপথগ্রহণে ব্রাত্যই রইলেন তাঁরা। আপ জানিয়েছে, আগামিকালের অনুষ্ঠানে তৃণমূল ও সিপিএম-সহ কোনও রাজনৈতিক দলকেই আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে না।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৩:৪২
Share:

লড়াই ছিল দিল্লিতে। আগ বাড়িয়ে অরবিন্দ কেজরীবালের আপকে সমর্থন দিয়েছে তৃণমূল ও সিপিএম। রীতিমতো বিবৃতি দিয়ে আপকে ভোট দেওয়ার জন্য দিল্লিবাসীকে অনুরোধ করেছিলেন দু’দলের শীর্ষ নেতৃত্বই। কিন্তু কেজরীবালের শপথগ্রহণে ব্রাত্যই রইলেন তাঁরা। আপ জানিয়েছে, আগামিকালের অনুষ্ঠানে তৃণমূল ও সিপিএম-সহ কোনও রাজনৈতিক দলকেই আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে না।

Advertisement

দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের দিন দু’য়েক আগে অরবিন্দ কেজরীবালের সমর্থনে মুখ খুলতে দেখা যায় তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। দিল্লিতে স্বচ্ছ সরকার গড়তে কেজরীবালের দলকে ভোট দেওয়ার অনুরোধ জানান তিনি। একই ভাবে বিজেপিকে হারাতে দিল্লির যে কেন্দ্রে কোনও বাম প্রার্থী ছিল না সেখানে আপ প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার জন্য দলের সমর্থকদের আহ্বান করেছিলেন সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ কারাট। ভোটের ফলে দিল্লিতে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় কেজরীবালের দল। আগামী কাল রামলীলা ময়দানে শপথ নেবেন অরবিন্দের মন্ত্রিসভার সদস্যেরা। প্রধানমন্ত্রী-সহ সব কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

আপ সরকারি ভাবে জানিয়েছে, দলের সিদ্ধান্তই হল, প্রধানমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছাড়া আর কাউকে আমন্ত্রণ জানানো হবে না। কিন্তু এই পদক্ষেপের আরও ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বেশ বিতর্কিত কথাই বলছেন আপ নেতারা। এক শীর্ষ আপ নেতার বক্তব্য, “আমাদের রাজনীতির ভিত্তি হল সততা। সিপিএম, তৃণমূল-সহ এই দলগুলির কেউই নিজেদের স্বচ্ছতা প্রমাণ করতে পারেনি।”

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement