টুকরো খবর

চিকিত্‌সায় গাফিলতির অভিযোগে কর্তব্যরত এক চিকিত্‌সককে রোগীর আত্মীয়রা মারধর করেছেন বলে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানা হাসপাতালের তরফে জানানো হয়। বুধবার সন্ধ্যায় চিকিত্‌সককে মারধরের ঘটনায় পুলিশ সতীশ, অশোক ও কমল অগ্রবাল নামের ৩ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। বৃহস্পতিবার আদালতে তোলা হলে বিচারক ধৃতদের জামিন মঞ্জুর করেন।

Advertisement
শেষ আপডেট: ৩১ অক্টোবর ২০১৪ ০১:৫৬
Share:

চিকিত্‌সককে মারধর, ধৃত

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা • দুর্গাপুর

চিকিত্‌সায় গাফিলতির অভিযোগে কর্তব্যরত এক চিকিত্‌সককে রোগীর আত্মীয়রা মারধর করেছেন বলে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানা হাসপাতালের তরফে জানানো হয়। বুধবার সন্ধ্যায় চিকিত্‌সককে মারধরের ঘটনায় পুলিশ সতীশ, অশোক ও কমল অগ্রবাল নামের ৩ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। বৃহস্পতিবার আদালতে তোলা হলে বিচারক ধৃতদের জামিন মঞ্জুর করেন। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, বেনাচিতির বাসিন্দা মালিরাম অগ্রবাল (৭৫) বার্ধক্যজনিত সমস্যা নিয়ে বুধবার সকাল সাড়ে ন’টা নাগাদ হাসপাতালে ভর্তি হন। হাসপাতালের তরফে মলিরামবাবুর আত্মীয়দের জানানো হয়, রোগীর অবস্থা ভালো নয়। তাঁরা অন্যত্র নিয়ে যেতে পারেন। বুধবার সন্ধ্যায় মলিরামবাবু মারা গেলে রোগীর আত্মীয়রা চিকিত্‌সায় গাফিলতির অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। অভিযোগ, অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয় নার্সদেরও। হাসপাতাল সূত্রে আরও অভিযোগ, হঠাত্‌ই বিক্ষোভকারীদের কয়েকজন কর্তব্যরত চিকিত্‌সক সৌভিক রায়ের উপর চড়াও হন। হাসপাতালের দাবি, রোগীর ডায়াবেটিস, জ্বর সহ বিভিন্ন বার্ধক্যজনিত রোগ ছিল। আক্রান্ত চিকিত্‌সক সৌভিরবাবুকে ওই হাসপাতালেই ভর্তি করা হয়। এরপর রাতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পুলিশের কাছে ওই রোগীর আত্মীয়দের বিরুদ্ধে মারধোরের অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ওই তিন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে।

Advertisement

থ্যালাসেমিয়া নির্ণয়ে শিবির

থ্যালাসেমিয়া নির্ণয় শিবির হল শালবনি থানার ভাদুতলা বিবেকানন্দ হাইস্কুলে। থ্যালাসেমিয়া সোসাইটি অফ মেদিনীপুর ডিস্ট্রিক্টের সহযোগিতায় বৃহস্পতিবার স্কুল ক্যাম্পাসেই এই শিবিরের আয়োজন করা হয়। দশম, একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির সব মিলিয়ে ১৬৭ জন ছাত্রছাত্রী এতে যোগ দেয়। থ্যালাসেমিয়া মারণ রোগ হলেও ঠিক সময় চিকিৎসা শুরু হলে রোগ সেরে যায়। এই রোগ নির্মূল করতে আরও সচেতনতা বাড়ানো জরুরি বলে মনে করেন অনেকে। ভাদুতলা বিবেকানন্দ হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক অমিতেশ চৌধুরী বলেন, “প্রতি বছরই স্কুল ক্যাম্পাসে থ্যালাসেমিয়া নির্ণয় শিবির করার চেষ্টা করি। এই রোগ নির্মূল করতে হলে সচেতনতা আরও বাড়াতে হবে।”


চিকিত্‌সাজাত বর্জ্য নির্দিষ্ট রঙের ব্যাগে করে নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলার নিয়ম রয়েছে।

অথচ লোহাপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এ ভাবেই পড়ে রয়েছে ব্যবহৃত স্যালাইনের বোতল, কোথাও পড়ে রয়েছে সিরিঞ্জ।—নিজস্ব চিত্র।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন