পভেগ্লিয়া-১৬২৯ থেকে ১৬৩১ সাল পর্যন্ত প্লেগের মহামারিতে প্রায় ৮০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় ভেনিসে। <br>মৃত এবং আক্রান্তদের এনে ফেলে রাখা হয় এই পভেগ্লিয়া দ্বীপে। বিশ্বের সবচেয়ে ভুতুড়ে জায়গা বলে পরিচিত দ্বীপটি।
নরফোক আইল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ায় প্রশান্ত মহাসাগরের উপর আছে এই দ্বীপটি। <br>কুখ্যাত অপরাধীদের এখানে এনে বন্দি করে রাখত ব্রিটিশরা। ভুতুড়ে দ্বীপ বলে এই দ্বীপটি পরিচিত।
আলকাত্রাজ দ্বীপ-সানফ্রান্সিস্কো উপসাগরে আছে আলকাত্রাজ দ্বীপ। এখানেই আছে কুখ্যাত আলকাত্রাজ জেল।
কোরিগিডর আইল্যান্ড-ফিলিপিন্সের ম্যানিলা উপসাগরে আছে দ্বীপটি। ১৫৭০ থেকে ১৮৯৮ সাল পর্যন্ত স্পেনীয়দের কব্জায় ছিল দ্বীপটি। এর পর যুদ্ধে স্পেনীয় সেনাদের পরাস্ত করে দ্বীপের দখল নেয় আমেরিকা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আমলে মার্কিন সেনাদের শক্তঘাঁটি বলে পরিচিত ছিল দ্বীপটি। ১৯৪১ সালে দ্বীপটির প্রথম বার দখল নেয় জ্পানি সেনারা। কিন্তু চার বছর পরই পাল্টা আঘাত হানে আমেরিকা। <br>যুদ্ধে এক সঙ্গে তিন হাজারের বেশি জাপানি সেনা আত্মহত্যা করে। মানব সভ্যতায় এক সঙ্গে এত জনের আত্মহত্যা এর আগে হয়নি।
ডেডম্যান্স আইল্যান্ড-কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়া আছে ভুতুড়ে দ্বীপটি। স্থানীয় স্কোয়ামিশ উপজাতিদের কবরস্থান বলে পরিচিত দ্বীপটি।
আইলা দ্য লা মিউনেকাস-মেক্সিকোতে আছে পুতুলদের দ্বীপ বলে পরিচিত দ্বীপটি। প্রাচীন অ্যাজটেক ক্যানালের মধ্যে দ্বীপটিতে ১৯৫০ সালে থাকতে আসেন ডন জুলিয়ান সান্টানা বারেরা। <br>কিছু দিন পর জন টের পান এই দ্বীপে তিনি ছাড়াও আছে একটি বাচ্চা মেয়ে। তার কান্না শুনতে পান তিনি। ডন জানতে পারেন মেয়েটি জলে ডুবে মারা যায়। <br>মেয়েটির অতৃপ্ত আত্মাকে তুষ্ট করতে পুতুল আনেন ডন। দেখা যায় পুতুলগুলি ভুতুড়ে শক্তিতে ভরে উঠেছে। <br>২০০১ সালে মেয়েটি যেখানে মারা গিয়েছিল সেই একই জায়গায় মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় ডনকে।
স্টার আইল্যান্ড-নিউ হ্যাম্পশায়ার থেকে সাত মাইল দূরে শোল দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে অন্যতম দ্বীপ এই স্টার আইল্যান্ড। <br>অতলান্তিকের কোলে এই দ্বীপটি ভুতুড়ে বলে পরিচিত। দস্যুরা এই দ্বীপে তাদের লুঠ করা মালপত্র জমা করে রাখত বলে শোনা যায়<br> তাই অশরীরির দেখা পাওয়া এখানে অসম্ভব নয়।
হার্ট আইল্যান্ড-মৃতদের দ্বীপ বলে পরিচিত এই দ্বীপটি আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। এখানে বন্দিদের রাখা হয়। <br>এখানেই আছে বিশ্বের বৃহত্তম গণকবর। বেওয়ারিশ লাশেদের কবর দেওয়া হয় এই দ্বীপে।