চকলেট

কোকো-র সঙ্গে লাতিন আমেরিকার সম্পর্ক তিন হাজার বছরের। যিশুখ্রিস্ট জন্মানোর হাজার বছর আগে দক্ষিণ মেক্সিকোয় থাকত ওল্‌মেক’রা। তারা কোকো-র ভক্ত ছিল।

Advertisement

পিনাকী ভট্টাচার্য

শেষ আপডেট: ২১ অগস্ট ২০১৬ ০০:০০
Share:

কোকো-র সঙ্গে লাতিন আমেরিকার সম্পর্ক তিন হাজার বছরের। যিশুখ্রিস্ট জন্মানোর হাজার বছর আগে দক্ষিণ মেক্সিকোয় থাকত ওল্‌মেক’রা। তারা কোকো-র ভক্ত ছিল। কোকো নামটাও এসেছে ওল্‌মেক শব্দ ‘কাকাওয়া’ থেকে। যদিও জানা যায় না ওরা কোকোতেই সন্তুষ্ট ছিল, না তা দিয়ে চকলেটের মতো অন্য কিছুও বানাত। কোকো প্রথম কোথায় পাওয়া গেছে, এই নিয়েও নানা মত। কেউ বলে আমাজনের উপকূল থেকে উত্তর দিকে গিয়েছে, কেউ বলে মেক্সিকো থেকে দক্ষিণ দিকে গিয়েছে। তবে সবাই মেনে নিয়েছেন, প্রথম কোকো চাষ করে ওল্‌মেকরাই। আর মায়া সভ্যতার মানুষজন যখন লাতিন আমেরিকার উত্তর দিকটায় থাকতে শুরু করে, তারা সঙ্গে কোকো গাছ নিয়ে আসে, তার চাষও শুরু করে।

Advertisement

চকলেট কথাটা এসেছে মায়া ভাষায় ‘শোকোলাতিল’ শব্দটা থেকে, এটি মায়া সভ্যতার অন্যতম জনপ্রিয় পানীয়। এটি এতটাই জনপ্রিয় ছিল, বড়লোক-গরিব নির্বিশেষে সমস্ত অনুষ্ঠানে থাকতই। বাড়ির দেওয়ালে কোকো’র শুঁটির ছবি থাকত। আর মন্দিরের দেওয়ালে দেবতা ও রাজাদের চকলেট পানের ছবি আঁকা থাকত।

এমনকী রাজাদের কবর দেওয়ার সময়ও পাশে চকলেটের পাত্র রাখা থাকত! তাদের কোকো-পাগলামি এমন তুঙ্গে উঠেছিল, কোকো’র এমনকী আলাদা দেবতাও ছিলেন! তারা বিশ্বাস করত, যখন দেবতা জুমুকেন্‌ ভুট্টাদানা থেকে মানুষ তৈরি করেন, সাপ-মা সুস্বাস্থ্যের জন্য তাদের হাতে কোকো তুলে দেন।

Advertisement

সেই জমানায় কিন্তু চিনির ব্যবহার মায়াদের অজানা ছিল, তাই চকলেট বানানোর প্রক্রিয়া ছিল এক্কেবারে আলাদা। কোকো শুকিয়ে তার শুঁটি গুঁড়ো করে লঙ্কাগুঁড়োর সঙ্গে মিশিয়ে একটা পেস্ট বানানো হত, তা মেশানো হত গরম জলে। দক্ষিণ ভারতীয় কফির মতো করে ঢালা-উপুড় করা হত বার বার, যত ক্ষণ না এক রাশ ফেনা জমে ওঠে। এই ফেনাসুদ্ধু গরম চকলেট মাটির পাত্রে পরিবেশন করে সম্মান দেখানো হত।

মায়ার পরে অ্যাজটেকরা এল। সভ্যতা বদলে গেল। কিন্তু বদলাল না চকলেটের চাহিদা। বরং বাড়ল। ওরা শুধু গরম জলের সঙ্গে না, ঠান্ডা জলের সঙ্গেও চকলেট মিশিয়ে খেতে লাগল। মায়া সভ্যতায় বিনিময়-মুদ্রা হিসেবে কোকোর শুঁটি চলত। সেই কদর চরমে পৌঁছয় অ্যাজটেক আমলে।

চকলেট সেই সময় উত্তেজক পানীয় হিসেবেও নাম করেছিল। রাজা অভিসারে যাওয়ার আগে পঞ্চাশ খুরি চকলেট খেতেন। এদেরও আলাদা চকলেটের দেবতা ছিলেন, কেত্সালকোয়াতল্। এই স্বর্গীয় পানীয়ের সঙ্গে পৃথিবীর মানুষের পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য তাঁকে স্বর্গ থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।

কোকোর শুঁটির সঙ্গে লঙ্কাবাটা দুই হাজার বছর ধরে লাতিন আমেরিকায় সুখে ঘর করছিল। কিন্তু ষোলো শতকের শুরুর দিকে বাদ সাধল স্পেন থেকে আসা অভিযাত্রীরা। আর তাতে চকলেটের স্বাদটাই গেল পালটে!

১৫০২ সালে এক ফিরতি সফরে গেছেন কলম্বাস, তাঁর পুত্র ফার্দিনান্দকে নিয়ে, হঠাৎ নজরে পড়ল, এক ডিঙি-নৌকা দূরে ভেসে যাচ্ছে। তাঁর আদেশে সেই ডিঙি বাজেয়াপ্ত হল।

এই ডিঙাতে করে প্রচুর কোকো’র শুঁটি নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল রাজধানী তেনচিত্‌লান শহরে, কারণ সেখানকার গাছে কোকো-বিন ফলত না। কিছু শুঁটি থলে ফেটে ছড়িয়ে পড়ল জাহাজের ডেকে। আর তাই দেখে স্থানীয়রা ঝাঁপিয়ে পড়ল তার দখল নিতে। বিরক্ত কলম্বাস শুঁটি সমেত স্থানীয়দের দূর করে দিলেন। কী মনে হতে কয়েকটা রেখে দিয়েছিলেন রাজামশাইকে দেওয়ার জন্য, কিন্তু এক বারও খোঁজ করলেন না এই শুঁটি নিয়ে উন্মাদনার কারণ।

সেই সময়ের অ্যাজটেক সভ্যতাতেও কোকোর শুঁটি বিনিময়-মুদ্রা হিসেবে ব্যবহৃত হত। চারটে শুঁটির বিনিময়ে একটা কুমড়ো পাওয়া যেত, দশ শুঁটিতে পাওয়া যেত একটা খরগোশ বা এক রাত্রের জন্যে এক রক্ষিতা, আর একশো শুঁটিতে এক জন ক্রীতদাস! ইশ, কলম্বাস যদি জানতেন, তা হলে এই শুঁটিগুলো দিয়ে নিদেন পক্ষে এক পাল ক্রীতদাস কিনে নিয়ে দেশের মাটিতে বেশি দামে বিক্রি করতে পারতেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটি আর কোকোর শুঁটি— দুজনেই কিন্তু প্রথম কলম্বাসের ছোঁয়া পেয়েছিল।

pinakee.bhattacharya@gmail.com

চাকরিতে দ্বিতীয় দিন। সামনে ব্যাংকের ক্লিয়ারিং রেজিস্টারের খাতা খোলা, ক্রেডিট ভাউচার ক্রেডিটে পোস্ট করছি। চেকগুলো বিবরণ-সহ ডেবিটে। ডেবিট ক্রেডিট মেলা চাই। বিকেল হয়ে এসেছে। কাচের জানলা ফুঁড়ে হলুদ রোদ মেঝেতে ছড়িয়ে পড়েছে। মনটা ভারী লাগছে। দু’দিন আগেও এই সময়ে মাঠে ফুটবল নিয়ে দাপিয়ে বেড়িয়েছি। আর এখন ব্যাংকে বসে এই ডেবিট-ক্রেডিট।

ফরসা করে এক জন লোক পাশে এসে দাঁড়াল। পরে নাম জেনেছি, বিমানদা। ‘ফুটবল খেলেন?’

চমকে উঠেছি। এক তো আমার মতো কমবয়সি একটা ছেলেকে ‘আপনি’ সম্বোধন। আর ফুটবল খেলার কথাই যে আমি ভাবছি এত ক্ষণ, এ জানল কী করে! ব্যাংকেও কি বিকেলবেলা ফুটবল খেলা হয়? বললাম, ‘খেলি। খুবই খেলি। রোজই খেলি। মানে খেলতাম। এখন তো ব্যাংকে কাজ করছি।’ ‘ঠিক আছে। কাল রেডি হয়ে আসবেন।
আমাদের খেলা আছে।’ বলেই ফরসা লোকটা ডিপার্টমেন্টের আর সবাইকে চেঁচিয়ে জানাল: ‘পেয়ে গেছি, পেয়ে গেছি! এক জন প্লেয়ার পেয়ে গেছি!’

চাকরিতে তৃতীয় দিন। আজ নাকি আমাকে ফুটবল খেলতে হবে। কাদের হয়ে খেলব, কাদের সঙ্গে ম্যাচ, কখন খেলা— কিছুই জানি না।

পরে জেনেছিলাম, এখানে ইন্টার-ব্রাঞ্চ ফুটবল কম্পিটিশন হয়। এই ব্যাংকেই সত্তর দশকের কয়েক জন বিখ্যাত খেলোয়াড় খেলেন। প্রিয়লাল মজুমদার, দেবী দত্ত, শম্ভু পাল চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে এই ব্যাংকেরই অনেক সহকর্মী ছিলেন ভারতবিখ্যাত ফুটবলার— মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য, প্রসূন ব্যানার্জি, মিহির বসু, সত্যজিৎ মিত্র, অশোক চন্দ, তপন দাস... আরও অনেকে। অবশ্য ওঁরা কেউ এই আন্তঃ-শাখা প্রতিযোগিতায় খেলতেন না।

আমি ক্যালকাটা মেন ব্রাঞ্চের স্টাফ। খুব বড় শাখা। তখনকার দিনে তিনটে বিল্ডিং মিলে প্রায় সাত-আটশো স্টাফ। এই শাখা থেকে তাই তিনটে দল। আমি ক্যাশ-ক্লিয়ারিং শাখার খেলোয়াড়। খেলা ভবানীপুর শাখার সঙ্গে। রাজস্থান মাঠে।

টিফিনে লাঞ্চে বসেছি। ভাত-মাছ-ডাল-তরকারি। দাম এক টাকা। সবে ভাত ভেঙেছি, এক সিনিয়র দাদা হইহই ছুটে এলেন: ‘এ কী! ভাত খাচ্ছেন কেন!’ দাদার নির্দেশে ভাতের থালা উঠে গেল। ফিরে এল রুটি, মাংসের স্টু আর একটা মিষ্টি। একটু কস্টলি, দেড় টাকা। ঘাবড়ে গেলাম। ফুটবল খেলি ঠিকই। কিন্তু এখানে মনে হচ্ছে খুবই উন্নত মানের খেলা হয়। খেলোয়াড়দের লাঞ্চেও নজর রাখছে! চিন্তায় পড়ে গেলাম। আমার খেলার মান কি এদের সমকক্ষ হবে?

বিকেলবেলা আমাকে সিট থেকে উঠিয়ে শা’বাবুর ভ্যানে সকলের সঙ্গে তুলে দেওয়া হল। শা’বাবুর গাড়ির স্পিড সব সময়েই ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার, ভিড় থাকুক বা না থাকুক। গাড়িতে জোরদার আলোচনা চলছে সিনিয়র দাদাদের। আমরা ডিফেন্সিভ খেলব না অফেন্সিভ। ব্রাজিল ঘরানা না আর্জেন্টিনীয়। নতুন ছেলেটাকে (মানে আমি) কোথায় খেলানো হবে, ইত্যাদি। চিন্তা বাড়ল। আমি কি এদের মানের খেলোয়াড়? এ-সব ভাবতে ভাবতেই রাজস্থান মাঠে পৌঁছলাম। সেই প্রথম খেলার জন্য ময়দানের কোনও টেন্টে ঢুকলাম। শুনলাম, দু’হাফে ২৫ মিনিট করে খেলা হবে। হাফটাইম ১০ মিনিট।

পরে দেখেছি, যত ক্ষণ না দু’দলের খেলোয়াড়রা আবার নামে, তত ক্ষণই হাফটাইম। খেলা পরিচালনায় অবশ্য ক্যালকাটা রেফারি অ্যাসোসিয়েশনের দক্ষ রেফারিরা। তবে নিয়মকানুন একটু শিথিল। খেলা শুরুর পাঁচ মিনিটের মধ্যেই বুঝলাম, মাঠে আমিই যা একটু-আধটু চোখে দেখি। বাকিরা বেশ হীনদৃষ্টি। যেখানে বল, গোলকিপার বাদে দু’দলের সবাই সেখানে হাজির। তার পর রাগবির কায়দায় সে কী ধ্বস্তাধ্বস্তি! বলটা কারও লাথি খেয়ে যেখানে ছিটকে যাচ্ছে, দু’দলের সবাই-ই আবার সেখানে। কোথায় সিস্টেম, কোথায় ব্রাজিল, কোথায় আর্জেন্টিনা, কোথায় ৪-৪-২! আমি এমনিতে ডিফেন্সে খেলতাম। তা-ই দাদাদের বলেছি। খেলছিও। তবে খেলার চেয়ে অবাক হয়ে দেখছি ব্যাপারটা। সকলেই (বল-সহ বা বল-ছাড়া) প্রচুর ছুটছে চার দিকে। সাইডলাইনের ধারেও উৎসাহ দিতে দিতে ছুটে চলেছে বিমানদা, মদনদা, দিলীপ নন্দী, নরেশ অগ্রবাল (পরে সবার নাম জেনেছি)।

দশ মিনিট পর সকলেই কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ল। গোলকিপার দুজন এমনিতেই কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে খেলা দেখছে, কারণ কোনও গোলের দিকেই বল পৌঁছয়নি। হাফটাইমে ডিম, কলা, গ্লুকোজ, কোল্ড-ড্রিংকসের শ্রাদ্ধ হল। রঞ্জিতদা আমাকে বললেন, ‘কিছু একটা করো। আমরা কখনও জিতিনি।’ ওঁকে আশ্বস্ত করলাম: আপনারা আর ছুটবেন না। ডিফেন্সে একটু দাঁড়ান, আমি একটা গোল করে আসি। সবাই হাঁ হাঁ করে উঠল: না না তুমি উঠো না। তা হলে আমরা গোল খেয়ে যাব। বললাম, কোনও চিন্তা নেই। এরা গোল করতে পারবে না। করলেও আমরা আর একটা দিয়ে দেব। হাফটাইমের পর বিশেষ কোনও চেষ্টা ছাড়াই, বলটাকে ঠেলতে ঠেলতে, বিপক্ষের গোলের কাছে পৌঁছে, একটা গোল করে ব্যাকে ফিরে এলাম।

ডিপার্টমেন্টের স্টাফদের কী উল্লাস! লাফিয়ে ঝাঁপিয়ে, ছাতা খুলে, মাঠে নেমে, হইহই কাণ্ড। তিন দিন আগে অফিসে ঢুকে, ম্যাচে গোল করে, মুহূর্তে সবার পরিচিত হয়ে গেলাম। ভাবলাম, যাক, এই কম্পিটিশনের দৌলতে বছরে অন্তত ক’টা দিন ফুটবল খেলতে পারব। বিধি বাম, কিছু বছর পর কম্পিটিশনটাই কী কারণে বন্ধ হয়ে গেল।

রিটায়ার করেছি বহু দিন। এখনও মনে পড়ে চাকরিতে সেই দ্বিতীয় দিনের কথা। বিকেল হয়ে এসেছে, হলদে রোদ... বিমানদা পাশে দাঁড়িয়ে বলছেন, ‘ফুটবল খেলেন?’

রবীনদা এগারো তলার ল’ ডিপার্টমেন্টের কর্মী হলেও প্রথমে গ্রাউন্ড ফ্লোরে ঢুকতেন। ঢুকেই নাটকীয় চিৎকার: ‘আবার মামলা!’ কী মামলা? কেন মামলা? কার সঙ্গে মামলা? জানতে লোক জমে যেত। পরে জেনেছি, ওঁর চেনা কেউ হাইকোর্টের জজ। জানি না তার জোরেই কিনা, রবীনদা প্রায়ই মামলা ঠুকে দেন কারও না কারও বিরুদ্ধে। পরে ওঁর অধিবেশনে ঢুঁ মেরে দেখেছি, ওঁর চরম আদালতীয় কথাবার্তা পালটে যেত পরম আধ্যাত্মিক আলোচনায়।

গৌরীদার স্ত্রী আসতেন মাইনের দিন। ভাবতাম বুঝি স্বামীর সঙ্গে একত্রে বাড়ি-ফেরার আনন্দটুকু নিতে। পরে জানলাম, স্বামীর বেতনটুকু হস্তগত করতেই আগমন তাঁর। কারণ বিবিধ।

বিপদে ফেলেছিলাম দিলীপ নন্দীকে। অফিসে ক্যান্টিন ছিল, তার তদারকির দায়িত্ব যে অফিস স্টাফদের ওপর, দিলীপ তাদের অন্যতম। দায়িত্ববান, পরিশ্রমী দিলীপ অফিস শুরুর অনেক আগেই চলে আসত। ক্যান্টিনের কাজ নিপুণ দেখভাল করত। এক দিন অনেকটা আগে অফিসে এসেছি, এক মধ্যবয়স্ক লোক হনহন করে এসে জানতে চাইলেন, ‘দিলীপ নন্দী কে?’ বললাম, ওই সিঁড়ি দিয়ে উঠে যান। ওপরে আমাদের ক্যান্টিন, দিলীপকে ওখানেই পেয়ে যাবেন। ভদ্রলোক ক্যান্টিনে গেছেন, দূর থেকে দিলীপকে আপাদমস্তক মেপেছেন এবং বাড়ি ফিরে ক্ষোভে ফেটে পড়ে বলেছেন, ‘এরা কী-সব খবর আনে! শুনেছিলাম ব্যাংকে কাজ করে। এ তো দেখি ব্যাংকের ক্যান্টিনে কাজ করে!’ দিলীপ ছিল ওই ভদ্রলোকের পরিবারের কোনও এক সুপাত্রীর সম্ভাব্য সুপাত্র।

ক্যান্টিন দেখিয়ে আমি সানাইয়ের সম্ভাব্য বাদনে ব্যাঘাত সৃষ্টি করেছিলাম। তবে পরে দিলীপ নন্দীর যথোচিত সানাই-পর্বে সগর্ব হাজির ছিলাম, বাসরে গানও গেয়েছি।

সুদীপ বিশ্বাসƒ উত্তরপাড়া

sudipkumarbiswas1953@gmail.com

যেখানেই কাজ করুন, ব্যাংক, রেস্তরাঁ, আইটি, অন্য কোথাও— আপনার অফিসের পরিবেশ পিএনপিসি
হুল্লোড় কোঁদল বস কলিগ ছাদ ক্যান্টিন— সব কিছু নিয়ে ৭০০ শব্দ লিখে পাঠান।
ঠিকানা: অফিসফিস, রবিবাসরীয়, আনন্দবাজার পত্রিকা, ৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট, কলকাতা ৭০০ ০০১

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement