এক বছর বন্ধ প্রাণী সহায়ক কেন্দ্র
নিজস্ব সংবাদদাতা • শামুকতলা
কর্মীর অভাবে আলিপুরদুয়ার ২ ব্লকের বেশ কিছু এলাকায় প্রাণী চিকিত্সা পরিষেবা বেহাল হয়ে পড়েছে। ব্লকের ১১টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে তিনটি গ্রাম পঞ্চায়েতে এক বছর ধরে প্রাণী সহায়ক কেন্দ্র বন্ধ হয়ে আছে। বেশ কয়েকটি স্থায়ী প্রাণী চিকিত্সক নেই। এই ঘটনায় গোটা ব্লকে প্রাণী চিকিত্সা পরিষেবা সঠিক ভাবে মিলছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। এলাকার বাসিন্দারা গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ, হাঁস, মুরগি-সহ বিভিন্ন গৃহপালিত পশুপাখির চিকিত্সা করানোর ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়ছেন। বাসিন্দাদের অভিযোগ এ সময় জ্বর-সহ গৃহপালিত পশু পাখির বিভিন্ন ভাইরাস ঘটিত রোগ দেখা দিয়েছে। অথচ ব্লকের মহাকালগুড়ি, তুরতুরি ও টটপাড়া ২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার প্রাণী সহায়ক চিকিত্সা কেন্দ্র বন্ধ। প্রাণী সম্পদ বিকাশ দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, কর্মীর অভাবে তিনটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার প্রাণী সহায়ক কেন্দ্র বন্ধ করে দিতে হয়েছে। ব্লক প্রাণী সম্পদ বিকাশ আধিকারিক সুজিত নেওয়ার বলেন, “কর্মী পাওয়া গেলে সেগুলি ফের খুলে দেওয়া হবে। তবে চিকিত্সার ক্ষেত্রে যাতে কোনও সমস্যা না হয় সেটা দেখা হচ্ছে।” বিডিও সজল তামাং জানিয়েছেন, মাঝে মাঝে বিশেষ ক্যাম্প বসিয়ে সমস্যা মেটানোর চেষ্টা করা হয়।
নিরাপদে। বসিরহাটে তোলা ছবি।
বিপন্ন
গ্রিন ড্রাগনটেল বাটারফ্লাই-এর দেখা মিলল ধূপগুড়ির নেতাজিপাড়ায়।
অসম, অরুণাচল প্রদেশ-সহ ও গোটা উত্তর পূর্ব ভারতে, ও ভুটান সংলগ্ন ডুয়ার্সের
পাহাড়ি বনাঞ্চলে এই বিপন্ন প্রজাতির প্রজাপতির দেখা মেলে। প্রজাপতিটিকে
রবিবার জালে আটকে রেখেছিলেন এলাকার বাসিন্দারা। পরে তাঁরাই
সেটিকে ছেড়ে দেন। ছবি: রাজকুমার মোদক।