টুকরো খবর

বাঘের পায়ের ছাপ দেখা গেল সুন্দরবনের গোসাবার জেমসপুর এলাকায়। শুক্রবার বিকেলে এলাকার মৎস্যজীবীরাই প্রথমে গ্রামের ভিতর বাঘের পায়ের ছাপ দেখতে পান। তাঁরা বন দফতরে খবর দেন। সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ডেপুটি ফিল্ড ডিরেক্টর কিশোর মাঁকড় জানিয়েছেন, লাগোয়া পিচখালি নদী সাঁতরে পীরখালি জঙ্গল পেরিয়ে বাঘটি জেমসপুরে ঢুকেছিল।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০১ জুন ২০১৪ ০১:৪১
Share:

বাঘের পায়ের ছাপ

Advertisement

বাঘের পায়ের ছাপ দেখা গেল সুন্দরবনের গোসাবার জেমসপুর এলাকায়। শুক্রবার বিকেলে এলাকার মৎস্যজীবীরাই প্রথমে গ্রামের ভিতর বাঘের পায়ের ছাপ দেখতে পান। তাঁরা বন দফতরে খবর দেন। সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ডেপুটি ফিল্ড ডিরেক্টর কিশোর মাঁকড় জানিয়েছেন, লাগোয়া পিচখালি নদী সাঁতরে পীরখালি জঙ্গল পেরিয়ে বাঘটি জেমসপুরে ঢুকেছিল। স্থানীয় এক গ্রামবাসীর বাছুরও মেরে খেয়েছে। রাতেই বন কর্মীরা মশাল জ্বালিয়ে বাঘটিকে জঙ্গলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। শনিবার সকালে বাঘটি নিজেই জঙ্গলে ফিরে যায় বলে বন দফতর সূত্রের খবরর।

Advertisement

মৌমাছির কামড়ে জখম জওয়ান

মধু খাওয়ার লোভে গুলতি দিয়ে পাথর ছুড়ে মৌচাক ভেঙে ছিলেন দুই নাগা জওয়ান। কিন্তু মৌমাছির বাধায় শেষরক্ষা হয়নি। শুক্রবার দুপুরে পুরুলিয়ার আড়শা থানার শিরকাবাদ ক্যাম্প লাগোয়া এলাকার ঘটনা। সেন্টি ওয়ালিং এবং কুম্বে মো নামের ওই দুই নাগা জওয়ানের ঠিকানা এখন পুরুলিয়া সদর হাসপাতাল। জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচায বলেন, “ওই জওয়ানেরা মৌমাছির আক্রমণের শিকার হয়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওঁরা মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করে খেতে গিয়েছিলেন বলে শুনেছি।”

বালুরঘাটের আত্রেয়ী নদীর খোলে ঘর বেঁধেছে রেড থ্রোটেড বি-ইটারের ঝাঁক। ছবি: অমিত মোহান্ত।

গর্বিত মালিক: অসীম সিকদারের তোলা ছবি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement