টুকরো খবর

গেট ভেঙে একটি মুরগি খামারে হামলা চালাল হাতির পাল। ক্ষতিগ্রস্ত হল ওই খামারের ছাউনি, তারের বেড়া এবং আরও জিনিসপত্র। ছুটে পালিয়ে প্রাণে বেঁচেছেন খামারের নৈশরক্ষী। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে, বাঁকুড়ার জয়পুর থানার তাঁতিপুকুর এলাকার নতুনগ্রামে।

Advertisement
শেষ আপডেট: ১১ মার্চ ২০১৪ ০২:১৪
Share:

এ বার মুরগি খামারে তাণ্ডব হাতির পালের

Advertisement

ভেঙে পড়েছে তারের বেড়া। ভিতরে সব তছনছ। মুরগি খামারে
হাতির পালের তাণ্ডবের চিহ্ন। সোমবার ছবিটি তুলেছেন শুভ্র মিত্র।

গেট ভেঙে একটি মুরগি খামারে হামলা চালাল হাতির পাল। ক্ষতিগ্রস্ত হল ওই খামারের ছাউনি, তারের বেড়া এবং আরও জিনিসপত্র। ছুটে পালিয়ে প্রাণে বেঁচেছেন খামারের নৈশরক্ষী। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে, বাঁকুড়ার জয়পুর থানার তাঁতিপুকুর এলাকার নতুনগ্রামে। ওই মুরগি খামারের মালিক নিরঞ্জন কাপড়ি বলেন, “রাত নটা নাগাদ খামারের গেট ভেঙে ১০-১২টি হাতি ঢুকে পড়ে। ভয়ে হাতির দলের নজর এড়িয়ে ছুটে পালান নৈশ প্রহরী করুণা লোহার। খবর পেয়ে আমরা পৌঁছনোর আগেই হাতির পাল তছনছ করে দেয় আমার খামারের তারের বেড়া, খড়ের ছাউনি, মুরগির খাবার। আমার বড় আর্থিক ক্ষতি হয়ে গেল।” গ্রামের বাসিন্দাদের দাবি, ওই খামার ছাড়াও এলাকায় একটি খাবারের হোটেল ও ধান জমির প্রচুর ক্ষতি করেছে হাতির দল। বনকর্মীদের ডেকেও পাওয়া যায়নি।” এডিএফও(বিষ্ণূপুর) মধুসূদন মুখোপাধ্যায় ঘটনার কথা স্বীকার করে বলেন, “দলমার দলের কিছু হাতি ওই এলাকায় রয়েছে। বনকর্মীদের নজরদারি বাড়াতে বলেছি। সরকারি নিয়মমতো ক্ষতিগ্রস্তেরা ক্ষতিপূরণ পাবেন।”

Advertisement

চিতাবাঘের দেখা

উত্তরপ্রদেশের জঙ্গলে দেখা পাওয়া গেল এক চিতাবাঘের। গ্রামবাসীদের দাবি, ঘুমগড় এবং শিমলানা গ্রামের কাছে জঙ্গলে রবিবার ওই চিতাবাঘটিকে দেখা গিয়েছে। যদিও পরে বন দফতর ও পুলিশ বহু খোঁজাখুঁজি করে তার পায়ের ছাপ ছাড়া আর কিছুই পায়নি।

তেহট্ট সীমান্ত থেকে বাংলাদেশে পাচারের সময় বিএসএফ উদ্ধার
করল ৩০টি পাখি। সেগুলিকে বন দফতরের হাতে তুলে দিয়েছে তারা।
আপাতত কৃষ্ণনগর রেঞ্জ অফিসে আছে পাখিগুলি। ছবি: সুদীপ ভট্টাচার্য।

কোলাঘাটের দেউলিয়া এলাকার পারিট গ্রামে সোমবার উদ্ধার
হয় সজারুটি। জেলা বন আধিকারিক নিতাই সাহা বলেন, “সাধারণত
ঝোপজঙ্গল ও মাটির তলা সজারুর প্রিয় জায়গা। ওই এলাকায় সজারুর
বাসস্থান আছে কিনা খোঁজ করে দেখা হবে।” —নিজস্ব চিত্র।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন