অভিভাবকদের থেকে অনুমতি আদায় করতে মেয়েরা সবচেয়ে বেশি যে অস্ত্রকে হাতিয়ার করে সেটা হল পড়াশোনা। পড়তে বাধা দেবেন না কোনও অভিভাবকই। তাই সন্ধের একটা রোমান্টিক ডেট-এ যাওয়ার আগে মেয়েরা বলে ‘গ্রপ স্টাডি’ করতে যাচ্ছি। কেল্লাফতে! আপনি বলেছেন নাকি?
হঠাৎ করেই কোনও বন্ধুর জন্মদিন মনে পড়ে গিয়েছে আপনার? বন্ধু না হলে বন্ধুর তুতো ভাই বোন তো রয়েছেই। বাড়িতে বলে ফেলুন জন্মদিনের পার্টিতে যাচ্ছি। বলেই দেখুন না একবার! কেউ আটকাবে না আপনাকে।
নিজের ‘অসুস্থ’ বন্ধুকে কখনও অবহেলা করবেন না। কে বলতে পারে সেই বন্ধুই একদিন আপনার উপকারে আসবে না? জানেন তো, ডেট-এ যাওয়ার আগে মেয়েরা আকছার বাড়িতে বলে যায় হাসপাতালে নিজের অসুস্থ বন্ধুকে দেখতে যাচ্ছি। বারণ তো দূরের কথা, অভিভাবকেরা ভাবেন মেয়ে দায়িত্বশীল হয়ে উঠছে।
আপনি কি চাকরি করেন? তাহলে তো কথাই নেই। চাকরি করা মেয়েরা প্রায়শই যে মিথ্যেটির আশ্রয় নেন তা হল—অফিসে খুব কাজের চাপ পড়ে গিয়েছে। ফিরতে দেরি হবে। বলছি না, আপনিও সবসময় মিথ্যে বলেন। কিন্তু একবার বলেই দেখতে পারেন। কেউ আপত্তি করবে না।
বিউটি পার্লারে গিয়ে মেয়েরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দেয়। এই সত্য সবার জানা। তাই ডেট-এ যেতে হলে মেয়েরা বলে পার্লারে যাচ্ছি। এর পরে যত দেরিই হোক বাড়িতে কারও কিছু বলার নেই। আপনিও বলে দেখতে পারেন একবার।