বিসিসিআই বনাম লোঢা কমিটি সংঘাতের ফয়সালা আপাতত ঝুলে রইল। আগামী ৯ ডিসেম্বর এ মামলার চূড়ান্ত রায় দেবে সুপ্রিম কোর্ট। সোমবার এই মামলায় রায়ের দিকে তাকিয়ে ছিল গোটা ক্রিকেটমহল। তবে এ দিন শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি টি এস ঠাকুর অসুস্থ হয়ে পড়ায় রায়দান পিছিয়ে যায়। লোঢা কমিটির নয়া প্রস্তাবের ভবিষ্যৎ জানতে অপেক্ষা আপাতত আগামী শুক্রবারের। সে দিনই স্থির হবে ভারতীয় বোর্ড প্রেসিডেন্ট অনুরাগ ঠাকুর অ্যান্ড কোম্পানির ভাগ্য।
আরও পড়ুন
গত সপ্তাহে মুম্বইয়ে একটি বিশেষ সাধারণ সভা ডাকে বিসিসিআই। সেখানে লোঢা কমিটির সুপারিশ সম্পর্কে আগের মতোই অনঢ় মনোভাব বজায় রাখে। তবে লোঢা কমিটির প্রস্তাব নিয়ে বোর্ড কোনও স্টান্স না নিলেও সেই সভাতে স্থির হয়, শীর্ষ আদালতের রায় বিসিসিআইয়ের পক্ষে না গেলে ‘প্ল্যান বি’ তৈরি রাখবে বোর্ড অনুমোদিত ক্রিকেট সংস্থাগুলি। ওই সভাতে অনুপস্থিত ছিল ত্রিপুরা ও বিদর্ভের মতো সহযোগী ক্রিকেট সংস্থার প্রতিনিধিরা। একমাত্র ওই দুই সংস্থাই লোঢা কমিটির প্রাথমিক প্রস্তাবে সায় দিয়েছিল। তবে বিসিসিআই সচিব অজয় শিরকের সাফাই, “কুয়াশার জন্যই ত্রিপুরা ও বিদর্ভের প্রতিনিধিরা সভায় যোগদান করতে পারেননি। তার মানে এই নয়, তারা বোর্ডের সঙ্গে একমত নয়।”