টুকরো খবর

আটলেটিকো দে কলকাতার খেলা দেখতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হলেন বছর পঁচিশের এক যুবক। ম্যাচ দেখতে এসে হঠাত্‌ই গ্যালারিতে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। অ্যাম্বুল্যান্সে তাঁকে কাছাকাছি একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতাল সূত্রের খবর, ওই যুবকের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। পাশাপাশি গুয়াহাটিতেও নর্থইস্ট ইউনাইটেড-এফসি গোয়া ম্যাচে হৃদরোগে আক্রান্ত হন এক দর্শক। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২০ অক্টোবর ২০১৪ ০২:৪২
Share:

ম্যাচ দেখতে এসে হৃদরোগে আক্রান্ত
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

Advertisement

আটলেটিকো দে কলকাতার খেলা দেখতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হলেন বছর পঁচিশের এক যুবক। ম্যাচ দেখতে এসে হঠাত্‌ই গ্যালারিতে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। অ্যাম্বুল্যান্সে তাঁকে কাছাকাছি একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতাল সূত্রের খবর, ওই যুবকের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। পাশাপাশি গুয়াহাটিতেও নর্থইস্ট ইউনাইটেড-এফসি গোয়া ম্যাচে হৃদরোগে আক্রান্ত হন এক দর্শক। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।

Advertisement

প্রেরণা কপিল


ছয় বিশ্বজয়ী অধিনায়ক: লয়েড, কপিল, বর্ডার, রণতুঙ্গা, স্টিভ ও পন্টিং। রয়েছেন
পাকিস্তানের আমির সোহেলও। নয়াদিল্লিতে এর অনুষ্ঠানে রবিবার। ছবি: পিটিআই

কপিল দেবের হাতে বিশ্বকাপটা দেখেই নাকি তিনি শ্রীলঙ্কাকেও একদিন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করে তোলার প্রেরণা পেয়েছিলেন, জানিয়েছেন অর্জুন রণতুঙ্গা। ১৯৮৩-তে কপিলের নেতৃত্বাধীন ভারত বিশ্বকাপ জেতার তেরো বছর পর ১৯৯৬ সালে বিশ্বকাপ জিতেছিল রণতুঙ্গার শ্রীলঙ্কা। শ্রীলঙ্কার বিশ্বকাপজয়ী প্রাক্তন অধিনায়কের কথায়, “কপিলের হাতে বিশ্বকাপ ওঠা দেখতে দেখতে মনে হয়েছিল, যদি একটা টিম যাদের সুনীল গাওস্কর আর কপিল বাদে কোনও তারকা নেই, তারা ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো ক্রিকেট-দৈত্যকে হারাতে পারে, তা হলে শ্রীলঙ্কাই বা পারবে না কেন। ওটাই ছিল আমার প্রেরণা। তার পর ১৯৯২-এ ইমরানও পারল দেখে ঠিক করে ফেলি, আমাদেরও পারতেই হবে।” এবং পরের বিশ্বকাপটাই ঘরে তোলে শ্রীলঙ্কা।

পন্টিংয়ের বাজি

গ্রে হাউন্ডের রেসে বাজি ধরার নেশার দৌলতে তাঁর ডাকনামটাই হয়ে গিয়েছে ‘পান্টার’। সেই রিকি পন্টিং নিজের দেশে আগামী বছরের বিশ্বকাপের দুই ফাইনালিস্ট নিয়ে বাজি ধরে ফেলছেন এখনই। “আমার বিশ্বাস, ২০১৫ বিশ্বকাপের ফাইনালটা অস্ট্রেলিয়া বনাম ভারত হবে,” নয়াদিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে বলে দিয়েছেন পন্টিং। সঙ্গে এ-ও বলে দিচ্ছেন, ফাইনালটা অস্ট্রেলিয়া-ই জিতবে। তবে বিশ্বের সেরা দুই ক্রিকেট শক্তির টক্করে জমে যাবে ফাইনাল, ভবিষ্যদ্বাণী তাঁর। সঙ্গে ডেভিড ওয়ার্নারকে বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার তুরুপের তাস বলছেন তিনি। পন্টিংয়ের কথায়, “গত এক বছরে সব ধরনের ক্রিকেটে দুরন্ত ফর্মে আছে ওয়ার্নার। ওর মতো পাওয়ার হিটার যে সব ম্যাচে জমে যাবে, সেই সব ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে হারানো অসম্ভব হবে।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন