টুকরো খবর

আইসিসি-র সর্বোচ্চ আসনে বসলেও স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারি তাঁর পিছু ছাড়ছে না। এক সপ্তাহের মধ্যেই মুদগল কমিশনের রিপোর্ট সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়তে পারে বলে খবর। তার আগে বিন্দু দারা সিংহর সঙ্গে আইপিএল ম্যাচের গড়াপেটা নিয়ে ফোন কথোপকথনে যে অপর প্রান্তের কন্ঠস্বর আইসিসি চেয়ারম্যানের জামাই গুরুনাথ মইয়প্পনেরই, তার ফরেন্সিক প্রমান মেলায় আরও অস্বস্তিতে পড়ে গিয়েছেন শ্রীনি। এই বিতর্কের মধ্যেই আজ রবিবার শহরে আসছেন নারায়ণস্বামী শ্রীনিবাসন।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২৬ অক্টোবর ২০১৪ ০২:০৮
Share:

বিতর্কের মধ্যে আজ শহরে শ্রীনিবাসন
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

Advertisement

আইসিসি-র সর্বোচ্চ আসনে বসলেও স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারি তাঁর পিছু ছাড়ছে না। এক সপ্তাহের মধ্যেই মুদগল কমিশনের রিপোর্ট সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়তে পারে বলে খবর। তার আগে বিন্দু দারা সিংহর সঙ্গে আইপিএল ম্যাচের গড়াপেটা নিয়ে ফোন কথোপকথনে যে অপর প্রান্তের কন্ঠস্বর আইসিসি চেয়ারম্যানের জামাই গুরুনাথ মইয়প্পনেরই, তার ফরেন্সিক প্রমান মেলায় আরও অস্বস্তিতে পড়ে গিয়েছেন শ্রীনি। এই বিতর্কের মধ্যেই আজ রবিবার শহরে আসছেন নারায়ণস্বামী শ্রীনিবাসন। অভিযোগটা সরাসরি তাঁর বিরুদ্ধে না হলেও শ্রীনির জামাই সত্যিই যদি বুকিদের কাছে আইপিএল ম্যাচের আগাম তথ্য দিয়ে থাকেন ও তা নিয়ে বেটিং করেছেন বলে প্রমাণিত হয়, তা হলে, সেই কলঙ্কের আঁচ থেকে শ্রীনিও নিজেকে বাঁচাতে পারবেন না বলে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। এক টিভি চ্যানেলের খবর অনুযায়ী সেন্ট্রাল ফরেন্সিক ল্যাবের এক নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, কন্ঠস্বরটি মইয়প্পনেরই। ফোন-কথোপকথনে গুরুর উপস্থিতির প্রমাণ মেলায় তা মুদগল কমিটির রিপোর্টকেও প্রভাবিত করতে পারে বলে ধারণা আইন বিশেষজ্ঞদের। প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, এই অশান্তি থেকে রেহাই পেতেই কি রবিবারের কলকাতা সফরসূচিতে সামান্য পরিবর্তন এনে শহরে পা রাখার আগে শ্রীনি গুয়াহাটির কামাখ্যা মন্দিরে যাচ্ছেন পুজো দিতে? শনিবার খবর পাওয়া গেল, দুপুর একটায় শহরে ঢোকার কথা থাকলেও তিনি গুয়াহাটি হয়ে আসবেন বলে আরও সওয়া এক ঘন্টা পর শহরে ঢুকবেন। সন্ধ্যায় রাজ্যের সবচেয়ে বড় ও শতাব্দীপ্রাচীন অনাথালয় ‘রিফিউজ’-এর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসছেন তিনি।

Advertisement

ধোনি এ বার হকিতেও
নিজস্ব সংবাদদাতা • রাঁচি


এ বার হকি দলেরও মালিক। রাঁচিতে টিমের কোস্পনসর সহারার
অন্যতম কর্তা অভিজিত্‌ সরকারের সঙ্গে মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। শনিবার।

ঝাড়খণ্ডের হকিকে নতুন অক্সিজেন দিতে এগিয়ে এলেন ভারতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। দু’বছর আগে চালু হওয়া হকি ইন্ডিয়ান লিগ জিতেও আর্থিক অনটনে ভুগতে থাকা রাঁচি রাইনোস দলটি কিনে নিলেন তিনি। দলের নাম বদলে ‘রাঁচি রাইনোস’ থেকে হয়েছে ‘রাঁচি রেজ’। এই নামেই ২০১৫-র লিগে নামবে তারা। তবে ধোনি জানিয়েছেন, ঝাড়খন্ডের সঙ্গে খেলোয়াড়দের মানসিক বন্ধন তৈরি হয়ে গিয়েছে। ফলে রাইনোস-এর খেলোয়াড়দেরই রাখার চেষ্টা করা হবে ‘রেজ’-এ। ধোনি আজ রাঁচিতে সাংবাদিকদের বলেন,“মেকন কলোনিতে থাকার সময় ক্রিকেটের সঙ্গে ফুটবল, হকিও খেলেছি। ঝাড়খণ্ডের হকিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।” সঙ্গে জানান, স্থানীয় স্তরে সব ধরনের খেলায় প্রতিভা তুলে আনতে ভবিষ্যতে অ্যাকাডেমি খোলারও পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর। রাঁচি রেজের কোস্পনসর সহারা অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টস লিমিটেড। তবে ভূমিপুত্র মাহি অর্থ সঙ্কটে পড়া রাঁচির চ্যাম্পিয়ন দলকে বাঁচাতে এগিয়ে আসায় চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। কারণ এর আগে ধোনি ফুটবল দল কিনলেও তা চেন্নাইয়ের। ঝাড়খণ্ডের স্থানীয় খেলার সঙ্গে এই প্রথম তাঁর প্রত্যক্ষ যোগাযোগ ঘটল।

দেল পিয়েরোদের প্রথম জয়
নিজস্ব প্রতিবেদন

আইএসএলে প্রথম জয়ের স্বাদ পেল দিল্লি ডায়নামোস। এক তরফা লড়াইয়ে চেন্নাইয়ান এফসিকে ৪-১ হারাল আলেসান্দ্রো দেল পিয়েরোর দল। প্রথমার্ধের শুরুতেই এক মিনিটের মাথায় দুর্দান্ত গোল করে দিল্লিকে ১-০ এগিয়ে দেন উইম রেমেকার্স। ২১ মিনিটে ব্যবধান বাড়ান ম্যাডস জুঙ্কার। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই পঁচিশ গজ দূর থেকে এলানোর দুর্দান্ত ফ্রি-কিকে ২-১ করে চেন্নাইয়ান। সমতা ফেরাতে আক্রমণের ঝড় তোলে চেন্নাইয়ান। কিন্তু দিল্লির আঁটোসাঁটো রক্ষণের সৌজন্যে ম্যাচের ফল পাল্টায়না। পেনাল্টি থেকে ৩-১ করেন আরিয়াস। আর দস সান্তোসের গোলে তিন পয়েন্ট নিশ্চিত করে দিল্লি।

টালিগঞ্জের কোচ রঞ্জন
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

কলকাতা লিগে টালিগঞ্জ অগ্রগামীকে দ্বিতীয় করেছিলেন তিনি। কিন্তু টালিগঞ্জের টিডির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল সুব্রত ভট্টাচার্যকে। দলের নতুন চিফ কোচ করা হল রঞ্জন চৌধুরীকে। ইস্টবেঙ্গলের প্রাক্তন সহকারী কোচ ছিলেন রঞ্জন চৌধুরী।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন