yuzvendra chahal and dhanashree verma

বিবাহবিচ্ছেদের পরেও ঝগড়া থামছে না চহল-ধনশ্রীর, প্রথম বার মুখ খুললেন বিবাহবিচ্ছিন্না স্ত্রী

বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে। তবে ঝগড়া থামছে না যুজবেন্দ্র চহল এবং ধনশ্রী বর্মার। কিছু দিন আগে বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন চহল। এ বার পাল্টা দিলেন ধনশ্রী। কী বলেছেন তিনি?

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২০ অগস্ট ২০২৫ ১১:৪০
Share:

(বাঁ দিকে) যুজবেন্দ্র চহল। ধনশ্রী বর্মা (ডান দিকে)। — ফাইল চিত্র।

বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে। তবু ঝগড়া থামছে না যুজবেন্দ্র চহল এবং ধনশ্রী বর্মার। কিছু দিন আগে বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন চহল। এ বার পাল্টা দিলেন ধনশ্রী। বিশেষ বার্তা লেখা একটা টি-শার্ট পরে আদালতে এসেছিলেন চহল। তা নিয়ে প্রাক্তন স্বামীকে খোঁচা দিয়েছেন ধনশ্রী।

Advertisement

মামলার শুনানির শেষ দিন চহলের কালো টি-শার্টে সাদা রঙে লেখা ছিল, ‘‘নিজেই নিজের সুগার ড্যাডি হও।’’ চহলের টি-শার্টের লেখা ইঙ্গিতপূর্ণ ছিল। প্রাক্তন স্ত্রীর উদ্দেশে বার্তা দিতে চেয়েছিলেন বলে মনে করা হয়েছিল। চহল হয়তো প্রাক্তন স্ত্রীকে বলতে চেয়েছিলেন, নিজের আর্থিক ব্যবস্থা নিজেই করে নাও।

ধনশ্রী ‘ইন্ডিয়া টুডে’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তা নিয়ে বলেছেন, “আপনি জানেন যে লোকে আপনারই দোষ দেখবে। টিশার্ট নিয়ে এই কেরামতি দেখানোর আগেই আমি বুঝে গিয়েছিলাম যে সকলে মিলে আমাকে দোষী বানানোর জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। আরে ভাই, একটা হোয়াটস্‌অ্যাপ করে দিতে পারতে। টিশার্ট পরার কী দরকার ছিল?”

Advertisement

উল্লেখ্য, টি-শার্টের বার্তা নিয়ে ভারতীয় দলের লেগ স্পিনার বলেছিলেন, ‘‘বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে কোনও নাটক করতে চাইনি। আমি শুধু একটা বার্তা দিতে চেয়েছিলাম। সেটাই দিয়েছি।’’ তিনি আরও বলেছেন, ‘‘উল্টো দিক থেকে অনেক কিছু বলা হচ্ছিল। প্রথম দিকে কোনও উত্তর দিতে চাইনি। কিন্তু থামার কোনও লক্ষণ দেখছিলাম না। একটা সময় মনে হয়, যথেষ্ট হয়েছে। আমার আর কাউকে নিয়ে ভাবার দরকার নেই। কাউকে দোষারোপ করতে চাইনি। শুধু একটা বার্তা দিতে চেয়েছি।’’ চহল সরাসরি না বললেও বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, খোরপোশ নিয়ে ধনশ্রীর অযৌক্তিক দাবিতে তিনি বিরক্ত।

বিবাহবিচ্ছেদের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার দিন কেঁদে ফেলেছিলেন বলে জানিয়েছেন ধনশ্রী। তাঁর কথায়, “সিদ্ধান্ত হব হব করছিল। আমি দাঁড়িয়েছিলাম এক পাশে। আগে থেকে মানসিক ভাবে প্রস্তুত ছিলাম। তবু আবেগপ্রবণ হয়ে যাই এবং সবার সামনে চিৎকার করে কাঁদতে থাকি। সেই মুহূর্তে কী চলছিল বলে বোঝাতে পারব না। শুধু কাঁদছিলাম আর চিৎকার করছিলাম।”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement