ক্রান্তির সঙ্গে উচ্ছ্বাস হরমনপ্রীতের। ছবি: সমাজমাধ্যম।
অঘটনের সম্ভাবনা ছিল না। হয়ওনি। সাদিয়া আউট হতেই জিতে গেল ভারত।
পাকিস্তান ১৫৯ রানেই শেষ।
তিনি একাই হয়তো ম্যাচ বার করে নিতে পারতেন। সেই সিদরাকে ফিরিয়ে দেন রানা। ৮১ রানে আউট তিনি। ক্যাচ নিলেন হরমনপ্রীত।
পাকিস্তান ১৫০-৮।
দীপ্তির বলে ল্যাপ শট খেলতে গিয়ে আউট হলেন শামিম (১)।
পাকিস্তান ১৪৬-৭।
৪১ রানের জুটি হয়ে গিয়েছিল। অবশেষে রানার বলে তাঁর হাতেই ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন নওয়াজ় (১৪)।
একাই লড়ছেন সিদরা। অর্ধশতরান করে খেলছেন পাক ব্যাটার।
দীপ্তিকে তুলে মারতে গিয়ে আউট হলেন ফাতিমা। ক্যাচ ধরলেন স্মৃতি।
পাকিস্তান ১০২-৫।
জুটি ভাঙতে পারছিল না ভারত। অবশেষে সেই কাজে সফল তারা। ক্রান্তিকে তুলে মারতে গিয়ে রাধার হাতে ক্যাচ দিলেন নাটালিয়া (৩৩)।
পাকিস্তান ৯৫-৪।
তিনটি উইকেটের পর আর পাকিস্তানের উইকেট ফেলতে পারছে না ভারত। সিদরা এবং নাটালিয়া ধীরে ধীরে জুটি গড়ছেন। দু’জনের জুটি ৬৪ রান হয়ে গিয়েছে।
পাকিস্তান ৯০-৩।
রিভিউ একেবারেই ভাল হচ্ছে না ভারতের। দুটি রিভিউই নষ্ট করল তারা। অথচ যে দু’টি রিভিউ নেয়নি সেগুলি আউট ছিল।
পাকিস্তান ২৬-৩।
মনে হল ক্যাচ অনুশীলন করালেন। ক্রান্তির বলে খোঁচা দিলেন। দ্বিতীয় স্লিপে সহজ ক্যাচ ধরলেন দীপ্তি। ২ রানে ফিরলেন আলিয়া।
ক্রান্তির বলে তাঁর হাতেই লোপ্পা ক্যাচ তুলে দিলেন সদফ (৬)।
পাকিস্তান ২০-২।
সিদরার ক্যাচ মিস করলেন রিচা। বল উড়ে যাচ্ছিল প্রথম স্লিপের দিকে। রিচা ঝাঁপাতে গিয়ে ফস্কান। বল সকলের নাগাল এড়িয়ে চার হয়ে যায়। তার কয়েকটি বল পরেই একটি এলবিডব্লিউয়ের আবেদন করেছিল তারা। আম্পায়ার আউট না দেওয়ায় কেউ রিভিউ নেননি। তবে রিপ্লেতে দেখা গেল সেটি আউট ছিল। এমনকি মুনিবা যে বলে রান আউট হয়েছিলেন সেখানেও তিনি এলবিডব্লিউ ছিলেন।
এলবিডব্লিউয়ের আবেদন নাকচ করে দিয়েছিলেন আম্পায়ার। তবে রান আউট হয়ে গেলেন মুনিবা। রিভিউ নিতে চাননি রিচা এবং হরমনপ্রীত। তবে সঙ্গে সঙ্গে রিচা বল ছুড়েছিলেন উইকেটে। মুনিবার ব্যাট ক্রিজ়ের উপরে ছিল। প্রথমে মাঠের আম্পায়ার নট আউট দিলেও তৃতীয় আম্পায়ার আউট দিলেন। সাজঘরে ফিরলেন মুনিবা।
প্রথমে মনে করা হয়েছিল বেশি রান উঠবে রান। তবে শেষ বেলায় ঝড় তুলে দিলেন বাংলার ক্রিকেটার রিচা। তিনটি চার এবং দুটি ছয়ের সাহায্যে ২০ বলে ৩৫ রানে অপরাজিত থাকলেন তিনি। ভারত তুলল ২৪৭। তবে অলআউট হয়ে গেল। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এক দিনের ক্রিকেটে প্রথম বার অলআউট হল ভারত। পাশাপাশি কোনও ব্যাটার অর্ধশতরান না করা সত্ত্বেও ২৪৭ রান ভারতের ইতিহাসে সর্বোচ্চ স্কোর।
চালিয়ে খেলতে গিয়ে এ বার আউট দীপ্তি। ডায়ানার বলে উইকেটকিপারের হাতে ক্যাচ দিলেন। ৩৩ বলে ২৫ করলেন তিনি।
স্কোর ২০৩-৭।
আর বেশি ওভার বাকি নেই। তাই ভারতকে চালিয়ে খেলতেই হবে। সেই কাজ করতে গিয়েই আউট হলেন রানা। সানার বলে ক্যাচ দিলেন আলিয়ার হাতে।
স্কোর ২০৩-৬।
কমেই চলেছে রান তোলার গতি। একই সঙ্গে ওভার রেটও খুব মন্থর। মাত্র ৩৯ ওভার খেলা হয়েছে। তবে পোকার উপদ্রবে সময় নষ্ট হয়েছে। মাঝে ১৫ মিনিট খেলাও বন্ধ ছিল। তাই বিরতির সময় ২০ মিনিট কমিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।