মাঠ নিয়ে সমস্যায় আইএসএলের গত বারের চ্যাম্পিয়নরা। বৃহস্পতিবার স্পনসরদের এক অনুষ্ঠানে এ কথা জানিয়েছেন স্বয়ং আটলেটিকো দে কলকাতার সচিব সুব্রত তালুকদার।
এটিকে সচিবের কথায়, ‘‘চিফ কোচ ঘাসের মাঠে নৈশালোকে প্র্যাকটিস করতে চাইছেন। কিন্তু যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন বাদ দিলে সে রকম মাঠ কোথায়। শুক্রবার সকালে প্রস্তুতি শিবির সেরে কলকাতা ফিরছে টিম। তার পর কোচ হাবাসের সঙ্গে বসে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’’
ইতিমধ্যেই কলেজ ফুটবলের সৌজন্যে বিতর্কের সামনে যুবভারতীর মাঠ। অনুর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপের জন্য মাঠ রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলতে থাকায় যুবভারতী প্র্যাকটিসের জন্য কতটা পাওয়া যাবে তা নিয়ে কোনও সদুত্তর নেই এটিকে টিম ম্যানেজমেন্টের কাছে। বিকল্প হিসেবে সল্টলেকে সেন্ট্রাল পার্কের মাঠ বেছে রেখেছিলেন তাঁরা। কিন্তু সেখানে ফ্লাডলাইট নেই। তার উপর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। এর পরের বিকল্প বারাসত স্টেডিয়ামে ফ্লাডলাইট থাকলেও প্রশ্ন থাকছে কৃত্রিম মাঠের জন্য। তাই আপাতত মোহনবাগান মাঠে অনুশীলনের কথা ভাবা হয়েছে। কারণ ঘেরা মাঠ থাকায় নিরাপত্তা নিয়ে কোনও সমস্যা হবে না বলেই মত এটিকে কর্তাদের। যদিও সেই সিদ্ধান্তে সিলমোহর পড়বে হাবাসের সঙ্গে আলোচনার পরেই।
এ দিকে এ দিনই নির্মাণকার্যের সঙ্গে জড়িত এক সংস্থা স্পনসর হিসেবে জুড়ল আটলেটিকোর সঙ্গে। সংস্থাটি তাঁদের শুভেচ্ছাদূত কপিলদেবকে আটলেটিকোর হোম ম্যাচে হাজির করতে পারেন বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা।