পেরুকে একমাত্র গোলে হারিয়ে পুরো পয়েন্ট ঘরে তুলল ডেনমার্ক। ছবি: এপি।
৫৯ মিনিটে গোল করে ডেনমার্ককে এগিয়ে দিয়েছিলেন পলসেন। অধিনায়ক ক্রিস্টিয়ান এরিকসনের বাড়ানো পাস ধরে আগুয়ান গোলরক্ষকের ডান দিক দিয়ে বাঁ-পায়ের গড়ানো শটে গোল করেন তিনি। ম্যাচ সেই ফলাফলেই শেষ করল ডেনমার্ক। পেরুকে একমাত্র গোলে হারিয়ে পুরো পয়েন্ট ঘরে তুলল তারা।
সমতা ফেরানোর জন্য পেরু এর পর আক্রমণের ঝড় তুলে আনে। কিছু ক্ষণের মধ্যেই অবশ্য সেই গোলশোধ করতে বসেছিল পেরু। কিন্তু এডিসন ফ্লোরেজের শট আটকে দেন ডেনমার্ক গোলরক্ষক কাসপার স্কিমিচেল। যিনি কিংবদন্তি গোলরক্ষক পিটার স্কিমিচেলের ছেলে। এর পরই এডিসন ফ্লোরেজকে তুলে নিয়ে পেরু নামায় তাদের সবর্কালের সফলতম গোলদাতা ও অধিনায়ক পাওলো গুয়েরোরোকে। শুরু থেকে প্রথম এগারোয় দেখা যায়নি।
প্রথমার্ধে কোনও দলই গোল করতে পারেনি। সারানস্কের মোরডোভিয়া এরিনায় প্রথমার্ধের শেষর দিকে পেনাল্টি মিস করেন পেরুর ক্রিস্টিয়ান কুয়েভা। তাঁর শট ডেনমার্কের ক্রসবারের অনেক ওপর দিয়ে বেরিয়ে যায়।
আরও পড়ুন:
পেনাল্টি মিস, প্রথম ম্যাচে রোনাল্ডোকে ছাপিয়ে যেতে পারলেন না মেসি
বিশ্বকাপে প্রথম বার ভিআর প্রযুক্তি, জিতল ফ্রান্স
এই পেনাল্টি পাওযার নেপথ্যে রয়েছে ভিএআর। ৪৪ মিনিটে তাঁকেই বক্সের মধ্যে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। রেফারি প্রথমে পেনাল্টি দেননি। ভিডিয়ো রিভিউ দেখে সিদ্ধান্ত পাল্টান রেফারি। তবে কুয়েভার শট ক্রসবারের মাইলখানেক উপর দিয়ে উড়ে যায়।
আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় এই প্রথম বার দু’দল মুখোমুখি পেরু-ডেনমার্ক। এর আগে ১৯৮২ সালে বিশ্বকাপে খেলেছিল পেরু। তখন এই দলের কারওর জন্ম হয়নি।