সুইৎজ়ারল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে পর্তুগাল, কোন পথে এল জয়
বিশ্বকাপের প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে সুইৎজ়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলতে নামল পর্তুগাল। এই নকআউট ম্যাচে পর্তুগালের প্রথম একাদশে নেই ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। বেঞ্চে রয়েছেন তিনি।
নিজস্ব প্রতিবেদন
গোলের পর পর্তুগালের উচ্ছ্বাস। ছবি: রয়টার্স
৭৩ মিনিট
পরিবর্ত হিসাবে নামলেন রোনাল্ডো। তুলে নেওয়া হল হ্যাটট্রিক করা রামোসকে।
৬৭ মিনিট। গো-ও-ও-ও-ও-ল
বিশ্বকাপে নিজের প্রথম ম্যাচেই গোল করলেন রামোস। নিজেদের মধ্যে বল খেলে বক্সের মধ্যে তাঁর দিকে বল বাড়ান ফের্নান্দেস। আগুয়ান গোলরক্ষকের মাথায় উপর দিয়ে বল জালে জড়িয়ে দেন তিনি।
৫৮ মিনিট। গো-ও-ও-ও-ও-ল
এক গোল শোধ করে সুইৎজ়ারল্যান্ড। কর্নার থেকে সতীর্থের মাথায় লেগে বল আসে আকাঞ্জির সামনে। বাঁ পায়ের টোকায় বল জালে জড়িয়ে দেন তিনি।
৫৫ মিনিট। গো-ও-ও-ও-ও-ল
চার নম্বর গোল দিল পর্তুগাল। এ বার গোল করলেন রাফায়েল গুয়েরেরো। বক্সের বাইরে বল পেয়ে গতি বাড়িয়ে বক্সে ঢোকেন তিনি। তার পরে বাঁ পায়ের জোরালো শটে গোল করেন তিনি।
৫১ মিনিট। গো-ও-ও-ও-ও-ও-ল
দ্বিতীয়ার্ধে নিজের দ্বিতীয় গোল করলেন রামোস। বল নিয়ে ডান প্রান্ত ধরে ওঠেন দিয়োগো দালত। তিনি ক্রস রাখেন বক্সে। বাঁ পায়ের টোকায় গোলরক্ষকের পায়ের তলা দিয়ে বল জালে জড়িয়ে দেন রামোস।
বিরতি
প্রথমার্ধে আর গোল আসেনি। ২-০ গোলে এগিয়ে সাজঘরে যায় পর্তুগাল। ম্যাচে ফিরতে গেলে দ্বিতীয়ার্ধে পরিকল্পনায় অনেক বদল করতে হবে সুইৎজ়ারল্যান্ডকে।
৪২ মিনিট
সহজ সুযোগ নষ্ট করেন রামোস। প্রতি আক্রমণ থেকে মাঝমাঠে বল পেয়ে অনেকটা দৌড়ে বক্সের মধ্যে রামোসের উদ্দেশে বল বাড়ান ফের্নান্দেস। গোলরক্ষককে একা পেয়েও গোল করতে পারেননি রামোস।
৩৩ মিনিট। গোওওওওওওওল
রামোসের পর এ বার গোল পেপের। কর্নার থেকে জোরালো হেডে বল জালে জড়িয়ে দিলেন তিনি। সুইস গোলকিপার ইয়ান সমারের কিছু করার ছিল না।
৩০ মিনিট
বক্সের বাইরে ফ্রিকিক পেয়েছিল সুইৎজ়ারল্যান্ড। বাঁ পায়ে শাকিরির জোরালো ফ্রিকিক গোলকিপারের হাতে লেগে কর্নার হয়ে গেল।
১৭ মিনিট। গো-ও-ও-ও-ও-ও-ল
গোল করে পর্তুগালকে এগিয়ে দিলেন গনসালো রামোস। থ্রো থেকে বক্সের মধ্যে রামোসকে পাস দেন জোয়াও ফেলিক্স। প্রথম পোস্টে থাকা গোলরক্ষকের পাস দিয়ে জোরালো শটে গোল করেন রামোস। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখলেন গোলরক্ষক। রোনাল্ডোর পরিবর্তে প্রথম একাদশে সুযোগ পেয়েছেন রামোস। আর সুযোগ পেয়েই গোল করলেন তিনি।
১০ মিনিট
খেলার শুরু থেকেই দু’দল কিছুটা রক্ষণাত্মক। গোল খেতে চাইছে না তারা। রক্ষণ সামলে তার পর আক্রমণে উঠছে। প্রথম ১০ মিনিটে দু’দলই আক্রমণ করেছে। কিন্তু তাতে ধার কম ছিল। ফলে গোলের মুখ খুলতে পারেনি কেউ।
পর্তুগালের প্রথম একাদশ
দিয়োগো কোস্তা, দিয়োগো দালত, পেপে, রুবেন দিয়াস, রাফায়েল গুয়েরেরো, বের্নার্দো সিলভা, উইলিয়াম, ওটাভিয়ো, ব্রুনো ফের্নান্দেস, জোয়াও ফেলিক্স, গনসালো রামোস।