টাইব্রেকারে ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে আইএফএ শিল্ড মোহনবাগানের, কেমন হল খেলা?
ডুরান্ড কাপের কোয়ার্টার ফাইনাল এবং কলকাতা লিগের পর চলতি মরসুমে তৃতীয় বার মুখোমুখি ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান। কোন দল শেষ হাসি হাসবে?
আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক
বল দখলের লড়াই ক্রেসপো (বাঁ দিকে) এবং আপুইয়ার। ছবি: সংগৃহীত।
এক নজরে
আইএফএ শিল্ড মোহনবাগানের
১২৫তম আইএফএ শিল্ড জিতল মোহনবাগান। টাইব্রেকারে ইস্টবেঙ্গলকে ৫-৪ গোলে হারাল তারা। ২১তম আইএফএ শিল্ড জিতল মোহনবাগান। তারা ২০ বার রানার্স হয়েছে। ইস্টবেঙ্গল ২৯টি আইএফএ শিল্ড জিতেছে। এই নিয়ে ১২ বার রানার্স হল তারা। ২২ বছর পর শিল্ড জিতল তারা।
লড়াই সেয়ানে-সেয়ানে
শট, গোলে শট, কর্নার, বলের পজেশন— প্রায় সবেতেই দুই দলের লড়াই হয়েছে সেয়ানে-সেয়ানে। এখন দেখার টাইব্রেকারে কী হয়।
ইস্টবেঙ্গলের গোলকিপার বদল
টাইব্রেকারের সময় অতিরিক্ত আরও একটি বদল করল ইস্টবেঙ্গল। প্রভসুখনের জায়গায় নামলেন দেবজিৎ মজুমদার।
ফাইনাল টাইব্রেকারে
দুই দলের ফুটবলারেরাই ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। ফলে অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধে খুব একটা গোলের প্রয়াস দেখা গেল না কোনও দলেরই। ফলে ম্যাচ গড়াল টাইব্রেকারে।
১১৫ মিনিট
আবার সুযোগ নষ্ট পেত্রাতোসের। বাঁ দিক থেকে রবসনের পাস পেয়েছিলেন। বাঁ পা দিয়ে শট মারতে গেলেও ঠিকঠাক সংযোগ হল না। সহজেই বল ধরলেন প্রভসুখন।
১১৩ মিনিট
বক্সের ভেতরে ডান দিকে ভাল জায়গায় বল পেয়েছিলেন পেত্রাতোস। কিন্তু গোলে রাখতে পারলেন না। কাউকে পাসও দিলেন না।
১১১ মিনিট। হলুদ কার্ড মহেশকে
বল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়া সত্ত্বেও অকারণে আপুইয়াকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখলেন মহেশ।
১০৮ মিনিট। হলুদ কার্ড শুভাশিসকে
রাকিপের পাস পেয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন বিষ্ণু। তাঁকে অবৈধ ভাবে ট্যাকল করে হলুদ কার্ড দেখলেন শুভাশিস।