৬টি টেস্ট খেলিয়ে দেশ ছাড়া অংশ নিয়েছিল শ্রীলঙ্কা ও কানাডা। শেষ চারের লড়াইয়ে ইংল্যান্ড হারায় নিউজিল্যান্ডকে। পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে ওঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ফাইনালে ইংল্যান্ডকে ৯২ রানে হারিয়ে দ্বিতীয় বার চ্যাম্পিয়ন হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
এই বিশ্বকাপে কোনও দলই ৩০০-র উপরে রান করতে পারেনি।
মাত্র ২টি শতরান হয়েছিল এই বিশ্বকাপে। দু’টি শতরানই করেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের গর্ডন গ্রিনিজ এবং স্যর ভিভ রিচার্ডস। ফাইনালে স্যর ভিভ খেলেছিলেন রাজকীয় ১৩৮ রানের ইনিংস। ভারতের বিরুদ্ধে শতরান করেছিলেন গ্রিনিজ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ক্লাইভ লয়েড পর পর দু’বার বিশ্বকাপ জেতেন। তখনই বলা হয়েছিল তৃতীয় বার বিশ্বকাপ জিতলে চিরকালের জন্য প্রুডেনসিয়াল কাপ দিয়ে দেওয়া হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে।
এই বিশ্বকাপে মোট দর্শক সংখ্যা ছিল ১ লক্ষ ৩৮ হাজার। আগের বারের তুলনায় যা কম। প্রথম বারের বিশ্বকাপে মোট দর্শক সংখ্যা ছিল ১ লক্ষ ৫৮ হাজার।
পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচে হয়েছিল মোট ৫৪৩ রান। এই বিশ্বকাপে একটি ম্যাচে এটাই সর্বোচ্চ।