Kuldeep Yadav

মইন আলির কাছে মার খেয়ে কেঁদেছিলেন কেন, মুখ খুললেন কুলদীপ

ইডেনে আরসিবি-র মইন আলি কুলদীপ যাদবের এক ওভার থেকে ২৭ রান নিয়েছিলেন। সেই ম্যাচে চার ওভারে কুলদীপ দেন ৫৯ রান।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৬ মে ২০১৯ ১৮:৫৩
Share:

কান্নার কারণ জানালেন কুলদীপ যাদব। ফাইল চিত্র।

আইপিএল শেষ। এই বছরের আইপিএল চ্যাম্পিয়ন পেয়ে গিয়েছে ক্রিকেটমহল। কেকেআর-তারকা কুলদীপ যাদবকে নিয়ে চর্চা কিছুতেই কমছে না।

Advertisement

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্সের বিরুদ্ধে ইডেনে কেন সেদিন কেঁদেছিলেন নাইটদের চায়নাম্যান বোলার, তা নিয়ে এখনও প্রশ্ন উড়ে আসছে তাঁর দিকে। একটি ইংরেজি দৈনিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কান্নায় ভেঙে পড়ার কারণ জানিয়েছেন কুলদীপ।

ইডেনে আরসিবি-র মইন আলি কুলদীপ যাদবের এক ওভার থেকে ২৭ রান নিয়েছিলেন। সেই ম্যাচে চার ওভারে কুলদীপ দেন ৫৯ রান। মইনের কাছে মার খাওয়ার পরে টেলিভিশন ক্যামেরায় ধরা হয় কুলদীপকে। দেখা যায় কেকেআর-এর চায়নাম্যান বোলার কাঁদছেন। এক সতীর্থকে দেখা যায় কুলদীপকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন। ওই একটা ওভারের জন্যই কেকেআর-এর হাত থেকে ম্যাচটা বেরিয়ে যায়। সাক্ষাৎকারে কুলদীপ বলেছেন, ‘‘সেই সময়ে আমি নেতিবাচক হয়ে পড়িনি ঠিকই তবে ইতিবাচকও ছিলাম না। ওই ওভারে আমাকে যখন প্রচণ্ড মারা হয়, তখন হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। আমি মইনকে আউট করতে পারতাম। সেই মতোই পরিকল্পনা করা ছিল। কিন্তু পরিকল্পনা অনুযায়ী বল করতে পারিনি। ওই ওভারের জন্যই ম্যাচটা আমাদের হাত থেকে ফস্কে যায়। সেই কারণেই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম।’’

Advertisement

আরও খবর: বিশ্বকাপ শুরুর আগেই ধাক্কা, দ্বিতীয় ম্যাচের আগে পাওয়াই যাবে না তারকা ক্রিকেটারকে

আরও খবর: আইপিএলের ফ্লপ একাদশ, হেরোদের এই দলে তিন ভারতীয় বিশ্বকাপার

সেই ম্যাচের পরে অনেকেই কুলদীপের ফর্ম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় নাইট-তারকার হয়ে ব্যাট ধরে বলেছিলেন, টি টোয়েন্টির পারফরম্যান্স দিয়ে কুলদীপকে বিচার করা ঠিক হবে না। এগিয়ে আসছে বিশ্বকাপ। কুলদীপের বোলিংয়ের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন বিরাট কোহালিও। বিশ্বকাপে ভারতের অন্যতম অস্ত্র কিন্তু কুলদীপ যাদবই।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন