দু’হাতে ব্যাট আর র‌্যাকেট নিয়ে খেলতেন সচিন

মায়ের হাতের রান্না খেতে ভালবাসেন তিনি। ছেলের বন্ধুদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলেন। বীরেন্দ্র সহবাগকে ড্রেসিংরুমের ব্যালকনিতে যাওয়া থেকে আটকেছিলেন বিশ্বকাপ ফাইনাল চলাকালীন।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ০৯ এপ্রিল ২০১৬ ০৩:২৮
Share:

মায়ের হাতের রান্না খেতে ভালবাসেন তিনি।

Advertisement

ছেলের বন্ধুদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলেন।

বীরেন্দ্র সহবাগকে ড্রেসিংরুমের ব্যালকনিতে যাওয়া থেকে আটকেছিলেন বিশ্বকাপ ফাইনাল চলাকালীন।

Advertisement

যে ওয়াংখেড়েতে চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই বাজবে আইপিএল নাইনের ঘণ্টা সেখানে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার সেই স্মরণীয় রাতের কথা এখনও ভুলতে পারেননি তিনি।

তিনি— সচিন তেন্ডুলকর।

টুইটারে ‘আস্ক এসআরটি’ হ্যাশট্যাগে শুক্রবার তখন সচিন-ভক্তদের একটার পর একটা প্রশ্ন। একজনের প্রশ্ন, ওয়াংখেড়েতে আপনার প্রিয় মুহূর্ত কী?

সঙ্গে সঙ্গে সচিনের মন চলে গেল ২০১১-র ২ এপ্রিলের সেই রাতে। ‘‘কোনও সন্দেহ নেই ওয়াংখেড়েতে আমার সেরা মুহূর্ত বিশ্বকাপ ফাইনাল। আমার স্ত্রী তখন স্টেডিয়ামের বাইরে। সবাই গাড়িতে আমার স্ত্রীকে দেখতে পেয়ে বলতে থাকে, এই গাড়ির উপর উঠো না। কিন্তু অঞ্জলি মাঠের সামনে নামতেই সবাই গাড়ির উপর উঠে গিয়ে সেলিব্রেট করতে থাকল।’’

অবসর নেওয়ার ঠিক পরের দিনের রুটিন কী ছিল তেন্ডুলকরের? বাড়িতেই কাটিয়েছিলেন না পরিবারকে নিয়ে বাইরে কোথাও ঘুরতে গিয়েছিলেন? ‘‘দিনটা দারুণ ছিল। অবসর নেওয়ার পরের দিন আমি চা বানিয়েছিলাম। তার পর আরাম করে সেটায় চুমুক দিয়েছিলাম,’’ ফাঁস করছেন সচিন।

ছোটবেলা থেকে ক্রিকেট ব্যাট ছাড়াও টেনিসের র‌্যাকেট ছিল তাঁর অন্যতম ভালবাসার জিনিস। ‘‘ক্রিকেট ছাড়া অবশ্যই আমার পছন্দ টেনিস। যখন ছোট ছিলাম তখন বাড়ির ছাদে উঠে দাদার সঙ্গে খেলতাম। এক হাতে আমার ক্রিকেট ব্যাট থাকত। আর এক হাতে টেনিসের র‌্যাকেট। কয়েকটা বল ব্যাট দিয়ে মারতাম। কয়েকটা র‌্যাকেট দিয়ে।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement