রিয়ান ব্রিউস্টার (স্ট্রাইকার): এই টুর্নামেন্টে এখনও পর্যন্ত সাতটা গোল করেছে রিয়ান। তাঁর মধ্যে রয়েছে কোয়ার্টার ফাইনাল আর সেমিফাইনালের দু’টি হ্যাটট্রিক।
ফিলিপ ফোডেন (মিডফিল্ডার): ১৭ বছরের এই ফুটবলার তাঁর বাঁ পায়ের দ্রুত পাস দেওয়ার সক্ষমতায় সারা টুর্নামেন্টে সকলের নজর কেড়েছে।
অ্যাঞ্জেল গোমস (মিডফিল্ডার): চলতি বিশ্বকাপে দু’টো গোল করেছে গোমস। শুধু এই যুব বিশ্বকাপেই নয়, আগামী দিনেও গোমসের উপরে অগাধ ভরসা তার ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড অ্যাকাডেমি কোচ নিকির।
জোনাথান পানজো (ডিফেন্ডার): মাত্র ৯ বছর বয়স থেকেই চেলসি শিবিরে রয়েছে পানজো। এই যুব বিশ্বকাপে লেফ্ট-ব্যাক এবং সেন্টার হাফ পজিশনে খেলছে পানজো। স্পেনীয় আক্রমণকে প্রতিহত করতে তার দিকে অনেকটাই তাকিয়ে থাকবে ইংরেজ শিবির।
আবেল রুইজ (স্ট্রাইকার, অধিনায়ক): স্পেন অধিনায়ক রুইজ না ইংল্যান্ডের ব্রিউস্টার। কে হবে শনিবারের ম্যাচের নায়ক? সে দিকেই তাকিয়ে দুনিয়া। এই যুব বিশ্বকাপে ৬টা গোল রয়েছে রুইজের খাতায়।
ভিক্টর চাস্ট (ডিফেন্ডার): শক্তিশালী এবং আক্রমণাত্মক ডিফেন্ডার হিসাবেই পরিচিত চাস্ট। সেন্টার-ব্যাক পজিশনে তার নেতৃত্বের উপর স্পেন নির্ভর করছে অনেকটাই।
ফেরান তোরেস (ফরওয়ার্ড): কোয়ার্টার ফাইনালে অসম্ভব ভাল খেলে লাইমলাইটে আসে তোরেস।
মহম্মদ মৌখলিস (মিডফিল্ডার): দুরন্ত গতি, বলের উপর অসাধারণ নিয়ন্ত্রণ এবং স্কিলের জন্য খুব তাড়াতাড়ি নজর কাড়ে সে। চলতি যুব বিশ্বকাপে ঝুলিতে মাত্র একটি গোল থাকলেও প্লে মেকার মৌখলিসের দিকে নজর তাই রাখতেই হবে।