ক্রিশ্চিয়ানো রহোলান্ডোর সেই মূর্তি। ছবি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে।
বিশ্ব ফুটবলে ক্রিশ্চিয়ানো রোনান্ডোর একটি বিশেষ নাম। পর্তুগালকে প্রথমবারের জন্য ইউরো কাপ জিতিয়ে পর্তুগালবাসীরও নয়নের মণি তিনি। ২০১৪ সালে সে দেশের ফাঞ্চাল শহরে বসেছিল রোনাল্ডোর ব্রোঞ্জ মূর্তি। প্রতিদিন প্রচুর পর্যটক ভিড় করেন সে মূর্তির সঙ্গে ছবি তোলার জন্য। কিন্তু সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে গোটা মূর্তির মধ্যে একটি বিশেষ জায়গা অতিরিক্ত উজ্জ্বল দেখাচ্ছে।
রিকার্ডো ভেলোজা নামের এক ব্যাক্তি এই মূর্তিটি তৈরি করেছিলেন। তৈরির পর এই মূর্তির ভাস্কর্য নিয়ে অনেক সমালোচনাও হয়েছিল। অনেকে অভিযোগ করেছিলেন রোনাল্ডোর মুখমন্ডলের থেকেও উরুসন্ধি মূর্তিতে বেশি প্রস্ফুটিত। সেই পর্যবেক্ষণ যে নেহাত অমূলক ছিল না, তা দেখা গেল মূর্তির সাম্প্রতিক ছবিতে।
সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে, রোনাল্ডোর মূর্তির উরুসন্ধির অংশ বাকি অংশের থেকে অতিরিক্ত উজ্জ্বল দেখাচ্ছে। ইউরোপের একটি দৈনিকের রিপোর্ট অনুসারে, মূর্তির উরুসন্ধির ওই অংশে অতিরিক্ত হাত পড়ার জন্য উঠে গেছে পালিশ। সে জন্যই অতিরিক্ত উজ্জ্বল দেখাচ্ছে ওই অংশটি।
আরও পড়ুন: জীবনসঙ্গী হিসাবে হলোগ্রামকে কেন বেছে নিলেন এই ব্যক্তি?
Met my mate Ronaldo 👍🏼 #maderia #ronaldo #ronaldostatue
A post shared by Hayley Gould (@h.gouldy_) on
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়া পড়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, পর্যটকরা মূর্তির উরুসন্ধিতে হাত দিয়ে ছবি তুলছেন। বা ওই অংশে ঘেষে দাঁড়িয়ে আছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় এক জন লিখেছেন, ‘বেশ মজার ঘটনা। মহিলারা ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর ওই স্ফীত অংশে হাত না রেখে পারছেন না। অনেকের খাছে এটিই নববর্ষের উপহার হয়ে দাঁড়াচ্ছে।’
আরও পড়ুন: এ বার বিনামূল্যে ট্রেনে বাসে চড়বেন এই দেশের নাগরিকরা