জেজে, বলবন্ত, সাবিথহাতে তিন ভারতীয় স্ট্রাইকার। যাদের তিন জনই রয়েছেন আবার গোলের মধ্যে।
এই পরিস্থিতিতে রোটেশনের দিকেই ঝুঁকছেন বাগান টিডি সুভাষ ভৌমিক। মঙ্গলবার সকালে নিজেদের মাঠে ‘ক্লোজড ডোর’ অনুশীলনের পর বাগান টিডির ইঙ্গিত সে রকমই। “আমার তিন ভারতীয় স্ট্রাইকারই ছন্দে রয়েছে। কালীঘাটের এমএসের বিরুদ্ধে রোটেশনের রাস্তায় হাঁটতেও পারি।” সূত্রের খবর, বুধবার লিগের ম্যাচে পিয়ের বোয়ার পুরো সময় মাঠে থাকার সম্ভাবনা জোরালো।
তবে পরপর দু’ম্যাচে টালিগঞ্জ এবং পুলিশ এসিকে হারিয়ে আত্মতুষ্ট হতে নারাজ সবুজ-মেরুন টিডি। তাঁর রসিকতা মেশানো উত্তর, “কোনও কোচ আত্মতুষ্ট হয়ে গেলে টিমের অপমৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। এখনও অনেক পথ হাঁটতে হবে।”
কালীঘাট মিলন সঙ্ঘের বিরুদ্ধে অবশ্য তিন বিদেশির চ্যালেঞ্জ সামলাতে হবে না মোহনবাগানকে। অরুণ ঘোষের দলে একমাত্র বিদেশি নাইজিরিয়ান স্ট্রাইকার ওয়াহিদ। বাকি বিদেশিরা ভিসা সমস্যার জন্য এখনও শহরে আসতে পারেননি।
এ দিকে মঙ্গলবার বিকেলেই নাইজিরিয়ান স্টপার আদিসা ফাতাইকে কলকাতা প্রিমিয়ার লিগের জন্য নাম নথিবদ্ধ করাল মোহনবাগান।
এ দিনই আবার পদ্মশ্রীর জন্য প্রাক্তন ফুটবলার সমর (বদ্রু) বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম সুপারিশ করে রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠাল মোহনবাগান। ক্লাবের অর্থসচিব দেবাশিস দত্ত বললেন, “বদ্রুদার অধিনায়কত্বে ভারত মেলবোর্ন অলিম্পিকে ফুটবলে চতুর্থ স্থান পেয়েছিল। ওঁর পদ্মশ্রী পাওয়া উচিত। তাই রাষ্ট্রপতির পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রীকেও এ ব্যাপারে আমরা আবেদন পাঠিয়েছি।”