গরমিল ধরা পড়েছে কেন্দ্রীয় চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষের বার্ষিক রিপোর্টে(‘Annual Inventory of Animals in Zoos’) । এর পরই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করা হয়। বলা হয়, এটি নজিরবিহীন তথ্য বিকৃতি, গত তিন দশক ধরে এমনই বেনিয়ম চলছে বলে অভিযোগ। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষের দাবি, লেখার ভুলেই এই গরমিল।