প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়ে চাকরি গিয়েছিল ৩২ হাজার শিক্ষকের। নতুন নিয়োগপ্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল। সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে যায় পর্ষদ। চাকরি বাতিলে জারি হয় অন্তর্বতী স্থগিতাদেশ। তবে নতুন নিয়োগের রায় বহাল রাখা হয়। এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে শীর্ষ আদালতে যায় রাজ্য ও পর্ষদ। সব পক্ষের কথা শোনার নির্দেশ দেওয়া হয়। মামলা যায় বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি ঋতব্রতকুমার মিত্রের ডিভিশন বেঞ্চে। ১২ নভেম্বর শুনানি শেষ। ৩ ডিসেম্বর, রায়ে ৩২ হাজার শিক্ষকের চাকরি বহাল রাখার নির্দেশ দিল হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।